স্টাফ রিপোর্টার: সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পোস্ট দেওয়াকে কেন্দ্র করে চুয়াডাঙ্গায় ছাত্রলীগের এক নেতাসহ চারজনের নামে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার যুব মহিলা আওয়ামী লীগ নেত্রী আফরোজা পারভীন বাদী হয়ে এ মামলা দায়ের করেন।
মামলার আসামিরা হলেন, চুয়াডাঙ্গা শান্তিপাড়ার শহিদ খানের ছেলে মানিক খান, কেদারগঞ্জ ফিরোজ রোডের খবির শেখের ছেলে চুয়াডাঙ্গা পৌর ছাত্রলীগের সহসভাপতি জাহাঙ্গীর হোসেন, বাহাদুরপাড়ার আদম আলীর ছেলে রাকিবুল ইসলাম নিপ্পন ও আরামপাড়ার কাশেমের ছেলে ফয়সাল খানসহ অজ্ঞাতনামা আরও ১০/১৫ জন।
মামলা সূত্রে জানাগেছে, গত ১৮ সেপ্টেম্বর চুয়াডাঙ্গা শান্তিপাড়ার মানিক খান তার ফেসবুক আইডি থেকে জেলা যুব মহিলা আওয়ামী লীগের আহব্বায়ক আফরোজা পারভীনকে নিয়ে মানহানিকর পোস্ট দেয়। পরেরদিন আবার পৌর ছাত্রলীগের সহসভাপতি জাহাঙ্গীর হোসেনও তার ফেসবুক আইডি থেকে ওই মানহানিকর পোস্ট দেয়। ওই পোস্টে রাকিবুল ইসলাম নিপ্পন ও ফয়সাল খানসহ আরও ১০/১৫ জন বাজে মন্তব্য করেন। আসামিরা আফরোজা পারভীনকে সামাজিকভাবে মান মর্যাদা ও সুনাম ক্ষুন্ন করার উদ্দেশ্যে মিথ্যা বানোয়াট তথ্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে প্রচার করেছে। এছাড়াও তারা বিভিন্ন সময় আফরোজা পারভীনকে হত্যার হুমকিও দিয়েছে।
এ বিষয়ে চুয়াডাঙ্গা সদর থানার অফিসার ইনচার্জ ইন্সপেক্টর আবু জিহাদ ফকরুল আলম খান বলেন, আমরা লিখিত অভিযোগ পেয়ে মামলা নিয়েছি। তদন্তের ভিত্তিতে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে।
মামলার আসামিরা হলেন, চুয়াডাঙ্গা শান্তিপাড়ার শহিদ খানের ছেলে মানিক খান, কেদারগঞ্জ ফিরোজ রোডের খবির শেখের ছেলে চুয়াডাঙ্গা পৌর ছাত্রলীগের সহসভাপতি জাহাঙ্গীর হোসেন, বাহাদুরপাড়ার আদম আলীর ছেলে রাকিবুল ইসলাম নিপ্পন ও আরামপাড়ার কাশেমের ছেলে ফয়সাল খানসহ অজ্ঞাতনামা আরও ১০/১৫ জন।
মামলা সূত্রে জানাগেছে, গত ১৮ সেপ্টেম্বর চুয়াডাঙ্গা শান্তিপাড়ার মানিক খান তার ফেসবুক আইডি থেকে জেলা যুব মহিলা আওয়ামী লীগের আহব্বায়ক আফরোজা পারভীনকে নিয়ে মানহানিকর পোস্ট দেয়। পরেরদিন আবার পৌর ছাত্রলীগের সহসভাপতি জাহাঙ্গীর হোসেনও তার ফেসবুক আইডি থেকে ওই মানহানিকর পোস্ট দেয়। ওই পোস্টে রাকিবুল ইসলাম নিপ্পন ও ফয়সাল খানসহ আরও ১০/১৫ জন বাজে মন্তব্য করেন। আসামিরা আফরোজা পারভীনকে সামাজিকভাবে মান মর্যাদা ও সুনাম ক্ষুন্ন করার উদ্দেশ্যে মিথ্যা বানোয়াট তথ্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে প্রচার করেছে। এছাড়াও তারা বিভিন্ন সময় আফরোজা পারভীনকে হত্যার হুমকিও দিয়েছে।
এ বিষয়ে চুয়াডাঙ্গা সদর থানার অফিসার ইনচার্জ ইন্সপেক্টর আবু জিহাদ ফকরুল আলম খান বলেন, আমরা লিখিত অভিযোগ পেয়ে মামলা নিয়েছি। তদন্তের ভিত্তিতে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে।