স্টাফ রিপোর্টার: চুয়াডাঙ্গা জেলার এক ইঞ্চি জমিও যেন অনাবাদী না থাকে। আবাদী জমি বাড়লে সারের চাহিদাও বাড়বে, এজন্য সারের সঙ্কট হবে না। মজুদ পরিস্থিতি সন্তোষজনক আছে। কৃষকরা পরিমাণ মত সার পাচ্ছে কিনা, তা দেখভালের জন্য কৃষি কর্মকর্তাদের সার ডিলারদের কাছ থেকে বিতরণের তথ্য মনিটরিং করতে হবে। গতকাল মঙ্গলবার দুপুর ১২টায় চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে জেলা সার ও বীজ মনিটরিং কমিটির সভায় উপরোক্ত সিদ্ধান্ত জানান জেলা সার ও বীজ মনিটরিং কমিটির সভাপতি জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আমিনুল ইসলাম খান। তিনি কৃষি কর্মকর্তাদের উদ্দেশ্যে বলেন, প্রকৃত কৃষকদের ব্যাংক থেকে সহজশর্তে কৃষিঋণ পাওয়ার সুযোগ রয়েছে এ বিষয়টি তাদেরকে জানাতে হবে। ব্যাংক কোন কোন চাষিদের ঋণ দিচ্ছে সে তালিকায়ও আপনাদের পরীক্ষা করতে হবে। তিনি সার ডিলারদের উদ্দেশ্যে, যেসব সার ডিলাররা নির্ধারিত সময়ের মধ্যে নিবন্ধন নবায়ন না করবেন তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে। সভায় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সদস্য সচিব জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক বিভাস চন্দ্র সাহা, সদস্য চুয়াডাঙ্গা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক রাজীব হাসান কচি, জেলা মার্কেটিং অফিসার শহিদুল ইসলাম, জেলা সমবায় অফিসার কাজী বাবুল, জেলা মৎস্য অফিসার দীপক কুমার পাল, জেলা প্রশিক্ষণ অফিসার মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ, জেলা বীজ প্রত্যয়ন অফিসার সাইফুল ইসলাম, জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তার পক্ষে ছাগল উন্নয়ন খামার কর্মকর্তা আরমান আলি, বিএডিসির সিনিয়র সহকারী পরিচালক কৃষিবিদ ফরিদুল ইসলাম, জীবননগর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শারমিন আক্তার, সদর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ তালহা জুবায়ের মাসরুর, আলমডাঙ্গা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা হোসেন শহীদ সরোওয়ার্দী, দামুড়হুদা উপজেলা কৃষি কর্মকতা মনিরুজ্জামান, বিসিআইসি সার ডিলার মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক আকবর হোসেন, বিএডিসি সার ডিলার মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ফরিদ হোসেন ও কৃষক প্রতিনিধি জাহিদুল ইসলাম।