ঝিনাইদহ প্রতিনিধি: ঝিনাইদহ কালীগঞ্জ উপজেলা কৃষি কর্মকর্তার বিরুদ্ধে রাজস্ব বাজেটের আওতায় রবি,খরিপ-১ ও খরিপ-২ মৌসুমের প্রকল্পে আন্তঃ পরিচর্যা বাবদ রাজস্ব খাতের কৃষকের টাকা আত্মসাতের অভিযোগ বিভিন্ন গনমাধ্যমে প্রকাশিত হয়। তারপর তিনি তড়িঘড়ি করে কৃষকদের নিকট থেকে কেটে রাখা ১০০ টাকা ফেরত ও দেন। ঘটনাটি ঝিনাইদহ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক আজগর আলীর দৃষ্টিগোচর হলে তিনি জেলা প্রশিক্ষন কর্মকর্তা বিজয় কৃষ্ণ হালদারকে তদন্তের দায়িত্ব দেন। তদন্ত কমিটি রোববার তিনি তদন্ত শেষ করে প্রতিবেদন জমা দেন সোমবার। কৃষকদের দেওয়ার কথা ১৫০০ টাকা সেখানে কৃষি অফিসার ১৪০০ টাকা প্রদান করে ১০০ টাকা গায়েব করেন। এব্যাপারে ঝিনাইদহ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের প্রশিক্সন কর্মকর্তা বিজয় কৃষ্ণ হালদার জানান,পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদ দেখে হতবাগ হন। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষকের রাজস্ব খাতের একশত টাকা প্রথমে কেটে রাখেন এবং পরবর্তীতে সেই টাকা আবার কৃষকদের ফিরিয়ে দেন। তার এই ধরনের কাজেই তার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ প্রমানিত হয়ে গেছে। এরপরও অফিসিয়াল তদন্ত চলছে। ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার নিকট তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিয়েছি। কর্মকর্তাগণ প্রতিবেদন দেখে ব্যবস্থা গ্রহন করবেন। ঝিনাইদহ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক আজগর আলী জানান,কালীগঞ্জ উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সিকদার মহায়মেন আখতার এর বিরুদ্ধে উত্থাপিত অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত পূর্বক একটি প্রতিবেদন আমি হাতে পেয়েছি। এই প্রতিবেদনটি আমি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার নিকট পাঠিয়ে দিব।