আলমডাঙ্গা ব্যুরোঃ আলমডাঙ্গার ১৩ ইউনিয়নের ৫টিতে আওয়ামীলীগ ও ৮টিতে স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী বিজয়ী হয়েছেন। ২৮ নভেম্বর অনুষ্ঠিত ৩য় ধাপের সুষ্ঠু ও নিরোপেক্ষ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীকে হারিয়ে তারা বিজয়মাল্য ছিনিয়ে নিয়েছেন। কুমারী ইউনিয়নে নৌকা প্রতীকে সর্বোচ্চ ৪৬১৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন আবু সাঈদ পিন্টু, তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঘোড়া প্রতিকে সেলিম রেজা তপন ৪২৬৪ ভোট পেয়েছেন। তাছাড়া, আনারস প্রতীকে মোজাম্মেল হক পেয়েছেন ১৯৬১ ভোট ও মোটরসাইকেল প্রতীকে বিল্লাল হোসেন পেয়েছেন ৯৯৪ ভোট। ডাউকী ইউনিয়নে নৌকা প্রতীকে সর্বোচ্চ ৫৫৫৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন তরিকুল ইসলাম, তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঘোড়া প্রতিকে নাজমুল হুসাইন ৩৪২২ ভোট পেয়েছেন। তাছাড়া, মোটরসাইকেল প্রতীকে শফিউল আলম পেয়েছেন ২৪১৯ ভোট ও আনারস প্রতীকে কাউসার আহমেদ পেয়েছেন ৫৯১ ভোট, হাতপাখা প্রতীকে আব্দুল মজিদ পেয়েছেন ৭৫ ভোট ও চশমা প্রতীকে সোহানুর রহমান পেয়েছেন ৫৪ ভোট। জামজামি ইউনিয়নে নৌকা প্রতীকে সর্বোচ্চ ৬৮০৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন নজরুল ইসলাম, তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আনারস প্রতিকে জয়নাল আবেদীন চৌধুরী বাবলু ৫২০০ ভোট পেয়েছেন।
খাদিমপুর ইউনিয়নে নৌকা প্রতীকে সর্বোচ্চ ৮০৫৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন মোজাহিদুর রহমান জোয়ার্দ্দার লোটাস, তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আনারস প্রতিকে আব্দুল হালিম মন্ডল ৩৪৯১ ভোট পেয়েছেন। তাছাড়া, হাতপাখা প্রতীকে মিজানুর রহমান বিশ্বাস পেয়েছেন ১২৫৯ ভোট।
গাংনী ইউনিয়নে নৌকা প্রতীকে সর্বোচ্চ ৫৪৬৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন মুন্সী এমদাদুল হক, তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঘোড়া প্রতিকে ইফতেখার রাসুল ৩৫৯৯ ভোট পেয়েছেন। তাছাড়া, চশমা প্রতীকে আজহারুল ইসলাম পেয়েছেন ৩০১৩ ভোট, মোটরসাইকেল প্রতীকে বজলুর রহমান পেয়েছেন ২৮০৫ ভোট, হাতপাখা প্রতীকে নাজিম উদ্দীন পেয়েছেন ৩১৯ ভোট, আনারস প্রতীকে সাইফুল ইসলাম মামুন পেয়েছেন ২৪ ভোট।
তাছাড়া, ভাংবাড়িয়া ইউনিয়নে ঘোড়া প্রতীকে সর্বোচ্চ ৪৩৬৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী সোহানুর রহমান, তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নৌকা প্রতিকে নাহিদ হাসনাত ৪১৭৪ ভোট পেয়েছেন। তাছাড়া, মোটর সাইকেল প্রতীকে সানোয়ার হোসেন লাড্ডু পেয়েছেন ৩৪৮৯ ভোট, চশমা প্রতীকে মনিরুদ্দীন পেয়েছেন ২৯৮০, আনারস প্রতীকে কাউসার আহমেদ বাবলু পেয়েছেন ১৯৫২ ভোট ও হাতপাখা প্রতীকে বিল্লাল হোসেন পেয়েছেন ৭৪ ভোট।
হারদী ইউনিয়নে আনারস প্রতীকে সর্বোচ্চ ৬৪৭৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন আশিকুজ্জামান ওল্টু, তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী চশমা প্রতিকে শাহজাহান আলী ৬৪০০ ভোট পেয়েছেন। তাছাড়া, নৌকা প্রতীকে নূরুল ইসলাম পেয়েছেন ৪৮৫৪ ভোট ও হাতপাখা প্রতীকে আমিনুল হক পেয়েছেন ৪২৮ ভোট।
বাড়াদি ইউনিয়নে মোটরসাইকেল প্রতীকে সর্বোচ্চ ৩৮৫৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন তোবারক হোসেন, তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী চশমা প্রতিকে উজ্জ্বল হোসেন ৩৬৬৮ ভোট পেয়েছেন। তাছাড়া, নৌকা প্রতীকে আশাবুল হক পেয়েছেন ৩০৫২ ভোট, আনারস প্রতীকে মাসুদ পারভেজ পেয়েছেন ১৬৯৪ ও ঘোড়া প্রতীকে আশিকুর রহমান পেয়েছেন ৫৭০ ভোট।
চিতলা ইউনিয়নে চশমা প্রতীকে সর্বোচ্চ ৬১০৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন হাসানুজ্জামান সরোয়ার, তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ানারস প্রতিকে রবিউল ইসলাম ৪২৫৪ ভোট পেয়েছেন। তাছাড়া, মোটরসাইকেল প্রতীকে আব্দুস সালাম বিপ্লব পেয়েছেন ২৫৬৯ ভোট, নৌকা প্রতীকে আব্দুল বাতেন পেয়েছেন ৮২৭ ভোট, অটোরিক্সা প্রতীকে উজির আলী পেয়েছেন ৪২ ভোট ও হাতপাখা প্রতীকে ইমদাদুল হক পেয়েছেন ৬৬৪ ভোট।
জেহালা ইউনিয়নে ঘোড়া প্রতীকে প্রতীকে সর্বোচ্চ ৭০৫৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন শিলন আলী, তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নৌকা প্রতিকে হাসানুজ্জামান হাসান ৬০২৩ ভোট পেয়েছেন। তাছাড়া, হাতপাখা প্রতীকে ইদ্রীস আলী পেয়েছেন ৬৯০ ভোট ও আনারস প্রতীকে মশিউর রহমান পেয়েছেন ৩৬৩ ভোট।
কালিদাসপুর ইউনিয়নে চশমা প্রতীকে সর্বোচ্চ ৩৪৫৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন আশাদুল হক মিকা, তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মোটরসাইকেল প্রতিকে আসাদুল হক ২৯৯৪ ভোট পেয়েছেন। তাছাড়া, নৌকা প্রতীকে জয়নাল আবেদীন পেয়েছেন ২৩২৩ ভোট, আনারস প্রতীকে আব্দুল্লাহ আল হুসাইন দীপক ২১৯৩ ভোট, অটোরিক্সা প্রতীকে এরশাদ আলী পেয়েছেন ১৯৮৮ ভোট, টেবিল ফ্যান প্রতীকেে কে এম রাসেল পারভেজ ১৪১৫ ও ঘোড়া প্রতীকে আহসান উল্লাহ পেয়েছেন ৬৮০ ভোট।
বেলগাছি ইউনিয়নে আনারস প্রতীকে সর্বোচ্চ ৩৪৮৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন মাহমুদুল হাসান চঞ্চল , তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মোটরসাইকেল প্রতিকে আমিরুল ইসলাম মন্টু ৩০৪৮ ভোট পেয়েছেন। তাছাড়া, ঘোড়া প্রতীকে গোলাম সরোয়ার শামিম পেয়েছেন ৩০৪২ ভোট ও নৌকা প্রতীকে সমীর কুমার দে পেয়েছেন ১০২ ভোট।
খাসকররা ইউনিয়নে আনারস প্রতীকে সর্বোচ্চ ৭৯৭৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন তাফসির আহমেদ লাল, তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নৌকা প্রতিকে মোস্তাফিজুর রহমান রুন্নু ৬৭২১ ভোট পেয়েছেন। তাছাড়া, হাতপাখা প্রতীকে আব্বাস উদ্দীন পেয়েছেন ৪১৩ ভোট।
হারদী ইউনিয়নের কেশবপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রের ফলাফল অনেক দেরিতে ঘোষণা করা হয়। ওই কেন্দ্রের ফলাফল নিয়ে বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে।