স্টাফ রিপোর্টার: চুয়াডাঙ্গাকে যখন পাখিদের অভ্যায়রণ গড়ার নানামুখী উদ্যোগ নেয়া হয়েছে, তখন খাঁচায় ভোরে পাখি পাচার? অভিযোগের প্রেক্ষিতে চুয়াডাঙ্গা বনবিভাগের দায়িত্বশীল কর্মকর্তা দ্রুত তা উদ্ধার করেন। পরে চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার সাদিকুর রহমান তার কার্যালয় প্রাঙ্গণে ১০টি টিয়া অবমুক্ত করা হয়।
জানা গেছে, চুয়াডাঙ্গা জেলা সদরের দিগড়ি গ্রামের কয়েকজন ব্যক্তি পাচারের জন্য ১০টি টিয়া ধরে খাঁচায় বন্দি করেন। এ খবর প্রথম পৌছুয় চুয়াডাঙ্গা বেলগাছির পাখি-পরিবেশ প্রেমি বখতিয়ার হামিদের কানে। দিনকাল বিলত্ব না করে বিষয়টি বনবিভাগের কর্মকর্তাকে জানান। বনবিভাগের কর্মকর্তারা গতকাল বুধবার সকাল ৯টার দিকে দিঘড়ী থেকে খাঁচাবন্দি ১০টি টিয়া উদ্ধার করেন। বন্য পশুপাখি ধরা আইনত দ-নীয় অপরাধ। এ বিষয়টিও জানিয়ে দেন সংশ্লিষ্টদের। এরপরই পাখিগুলো নেয়া হয় চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নিকট। তিনি তার কার্যালয় প্রাঙ্গনেই পাখিগুলো অবমুক্ত করেন। এ সময় পাশে থাকা কয়েকজন মন্তব্য করতে গিয়ে বলেন, চন্দনা টিয়াগুলো মুক্ত হওয়ার আগে না জানি ওদের বাচ্চাগুলো খেতে পেরেছে কিনা। যার কারণে পাখিগুলো মুক্ত হলো তাকে অভিনন্দন।