ডিঙ্গেদহ সোহরাওয়ার্দ্দী স্মরণী বিদ্যাপীঠের বিদায় ও বরণ অনুষ্ঠানে শরীফ

মোবাইল গেম বাদ দিয়ে লেখাপড়ায় মনোনিবেশ করতে হবে

ডিঙ্গেদহ প্রতিনিধি: আজকের শিক্ষার্থীরা আগামী দিনের দেশের ভবিষ্যৎ। ভালোভাবে লেখাপড়া শিখে শিক্ষার্থীরা আগামীতে দেশ পরিচালনা করবে। কেউ হবে ডিসি, এসপি, সচিব, পুলিশ প্রধান, সেনাপ্রধান, মন্ত্রী, এমপি, প্রধান মন্ত্রীসহ দেশ পরিচালনায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। তাতে করে এই বিদ্যালয়ের পরিচিতি ও মান বৃদ্ধি পাবে। আধুনিকযুগে মোবাইল ফোনের গুরুত্ব অপরিসীম। আমরা দেখতে পায় শিক্ষার্থীরা বর্তমানে গেম নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়েছে। গেম মাদকের চাইতে ভয়ংকর। মোবাইলে কেউ ভালোটা গ্রহণ করে আবার কেউ খারাপটা গ্রহণ করে। যারা ভালোটা গ্রহণ করে তারা জীবনে অনেক বড় হতে পারে। এ জন্য মোবাইলে গেমের আসক্ত না হয়ে লেখাপড়ার দিকে মনোনিবেশ করতে হবে। উপরোক্ত কথাগুলো গতকাল সোমবার সকাল ১০টায় ডিঙ্গেদহ সোহরাওয়ার্দ্দী স্মরণী বিদ্যাপীঠের বরণ ও বিদায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে চুয়াডাঙ্গা জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক শরীফুজ্জামান শরীফ বলেন। এ সময় তিনি আরো বলেন তোমরা যারা আছো সকলেই বড়দের, মুরুব্বিদের ও শিক্ষকদের সম্মান করবে। কারণ তাদের দোয়া তোমাদের জীবনে আগামী দিনের আশির্বাদ হয়ে থাকবে। বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক মোকতাদুর রহমান ও মামুন অর রশিদ’র উপস্থাপনায় বিদ্যাপীঠের প্রধান শিক্ষক মনোয়ার হোসেনের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা জাসাসের সাধারণ সম্পাদক সেলিমুল হাবিব, সদর উপজেলা বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ, জেলা কৃষকদলের যুগ্ম আহ্বায়ক মোকারম হোসেন, শংকরচন্দ্র ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আশরাফ উদ্দিন রুবেল, সহ-সভাপতি আব্দুল হাই, বিএনপি নেতা একরামুল হক, শংকরচন্দ্র ইউনিয়ন বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রুহুল কুদ্দুস পচা, সদর উপজেলা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক রাকিব রায়হান, ডিঙ্গেদহ মিলন সংঘের আহ্বায়ক শাহাবুদ্দিন বিশ^াস খোকন, আহ্বায়ক কমিটির সদস্য ইলিয়াস হোসেন, প্রতিষ্ঠাতা সদস্য শরিফ উদ্দিন ও গোলাম হোসেন। শেষে অতিথিবৃন্দ ১৩৫জন পরিক্ষার্থীদের হাতে একটি করে গিফট বক্স ও বার্ষিক পরীক্ষায় ১ম স্থান অধিকারকারীদের হাতে ১টি করে স্কুল ব্যাগ তুলে দেন।