স্টাফ রিপোর্টার: চুয়াডাঙ্গা ও মেহেরপুরের বিভিন্ন স্থানে দুই দিনব্যাপী উন্নয়ন মেলা উদ্বোধন করা হয়েছে। গতকাল শনিবার উন্নয়নশীল বাংলাদেশের মর্যাদা অর্জন উপলক্ষ্যে ‘বাংলাদেশের এক অনন্য অর্জন, স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণ’ প্রতিপাদ্যে এ মেলার উদ্বোধন করা হয়। এ উপলক্ষ্যে শোভাযাত্রা ও আলোচনাসভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আলোচনাসভায় বক্তারা বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বপ্ন দেখেছিলেন সোনার বাংলাদেশ গড়ার। সেই স্বপ্ন বাস্তবায়ন করছেন তারই সুযোগ্য কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা। রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আসার পর প্রধানমন্ত্রী দেশে যে উন্নয়ন করেছেন ইতিহাসে তা বিরল। সেই উন্নয়নকে আরও গতিশীল করছে প্রতিটি সরকারি দফতর। নিজ নিজ অবস্থান থেকে দেশের উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করার আহ্বান জানানো হয়। বক্তারা আরও বলেন, প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন, বর্তমান সরকারের প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ আজ উন্নয়নের মহাসড়কে। কৃষি, স্বাস্থ্য, শিক্ষাসহ প্রতিটি ক্ষেত্রেই অভূতপূর্ব উন্নয়ন হয়েছে। পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর উন্নয়নে বর্তমান সরকার নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। সর্বপরি প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত উন্নত-সম্মৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার রূপকল্প আজ বাস্তবায়নের পথে। সরকারের উন্নয়ন ও অগ্রযাত্রায় অংশীদার হতে পেরে আমি গর্বিত। এক কথায় উপজেলায় সব ধরনের উন্নয়ন আজ দৃশ্যমান। স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণ বাংলাদেশের এক অনন্য অর্জন। এক কথায় বাংলাদেশ বিশ্বের উন্নয়নের রোল মডেল।
চুয়াডাঙ্গায় গতকাল শনিবার সকাল সাড়ে ১০টায় জেলা প্রশাসকের কার্যালয় চত্বর থেকে একটি বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বের করা হয়। শোভাযাত্রাটি শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে জেলা শিল্পকলা একাডেমি চত্বরে এসে শেষ হয়। পরে জেলা শিল্পকলা একাডেমি চত্বরে ওই মেলার উদ্বোধন করেন জেলা প্রশাসক নজরুল ইসলাম সরকার। উন্নয়ন মেলা উপলক্ষে আলোচনাসভার আয়োজন করা হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মনিরা পারভীন। প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা প্রশাসক নজরুল ইসলাম সরকার। বিশেষ অতিথি ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) আবু তারেক, সরকারি আদর্শ মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক আজিজুর রহমান, বীর মুক্তিযোদ্ধা সুবেদার মেজর (অব.) সাইদুর রহমান বীর প্রতীক, জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের উপ-পরিচালক আলী হাসান, জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. গোলাম মোস্তফা ও জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মুন্সি আলমগীর হান্নান। চুয়াডাঙ্গা সরকারি কলেজের বাংলা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মুন্সি আবু সাঈফের সঞ্চালনায় সভায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মুন্সি আলমগীর হান্নান। পরে দেশের উন্নয়ন সম্পর্কিত একটি প্রামাণ্য চিত্র প্রদর্শন করা হয়। দুই দিনব্যাপী উন্নয়ন মেলায় সরকারি বিভিন্ন দফতরের ২১টি স্টল রয়েছে। স্ব স্ব দফতর তাদের উন্নয়ন কর্মকা- তুলে ধরে এ মেলায়। পরে স্টল পরিদর্শন করেন অতিথিবৃন্দ।
আলমডাঙ্গা ব্যুরো জানিয়েছে, আলমডাঙ্গাতেও উন্নয়ন মেলার শুভ উদ্বোধন করা হয়েছে। আলমডাঙ্গা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আইয়ুব হোসেন ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার পুলক কুমার ম-ল বেলুন উড়িয়ে ও ফিতা কেটে দু’দিনব্যাপী এ মেলার উদ্বোধন করেন। এ উপলক্ষে শনিবার সকাল ১০টায় উপজেলা এরশাদ মঞ্চ থেকে এক বর্ণাঢ্য র্যালি বের করে শহর প্রদক্ষিণ শেষে আলোচনাসভা অনুষ্ঠিত হয়। আলোচনাসভায় আলমডাঙ্গা উপজেলা নির্বাহী অফিসার পুলক কুমার ম-লের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা চেয়ারম্যান আইয়ুব হোসেন। বিশেষ অতিথি ছিলেন উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাড. সালমুন আহমেদ ডন, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) হুমায়ন কবীর, উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. জিয়া উদ্দিন আহম্মেদ হাদী, পুলিশ পরিদর্শক তদন্ত মাসুদুর রহমান, মুক্তিযোদ্ধের অন্যতম সংগঠক বীর মুক্তিযোদ্ধা ডা. সাহাবুদ্দিন আহমেদ সাবু, বীর মুক্তিযোদ্ধা অ্যাড. আব্দুর রশিদ মোল্লা, বীর মুক্তিযোদ্ধা সাবেক চেয়ারম্যান মঈন উদ্দিন, বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ শেখ নুর মোহাম্মদ জকু, উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. আব্দুল্লাহিল কাফি, কৃষি অফিসার হোসেন শহীদ সোহরওয়ার্দী, কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা সোহেল রানা, এসএম আলমগীর শফিউল্লাহ, পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা হাসানুজ্জামান খান, মৎস্য অফিসার ফাতেমা কামরুন্নাহার আখি, আলমডাঙ্গা সরকারি ডিগ্রি কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ গোলাম সরোয়ার মিঠু, মহিলা ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ আশুরা খাতুন পাতা, পাইলট সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রবিউল ইসলাম খান প্রমুখ।
দামুড়হুদা অফিস জানিয়েছে, দামুড়হুদায় দুই দিনব্যাপী উন্নয়ন মেলার উদ্বোধন করা হয়েছে। গতকাল শনিবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে দামুড়হুদা উপজেলা চেয়ারম্যান আলি মুনছুর বাবু প্রধান অতিথি হিসেবে দুই দিনব্যাপি উন্নয়ন মেলার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন। এ উপলক্ষে উপজেলা পরিষদ চত্বরের মুক্তমঞ্চে উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে আলোচনাসভা অনুষ্ঠিত হয়। দামুড়হুদা উপজেলা নির্বাহী অফিসার দিলারা রহমানের সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন দামুড়হুদা উপজেলা চেয়ারম্যান আলি মুনছুর বাবু। শুরতেই পবিত্র কোরআন থেকে তেলওয়াত করেন উপজেলা প্রশাসনিক কর্মকর্তা জিন্নাত আলী। সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন দামুড়হুদা আব্দুল ওদুদ শাহ ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ কামাল উদ্দীন, উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মশিউর রহমান, উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ মো. মনিরুজ্জামান, উপজেলা শিক্ষা অফিসার সাকী সালাম, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার আব্দুল মতিন, একাডেমিক সুপারভাইজার রাফিজুল ইসলাম, উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা হোসনে জাহান, উপ-সহকারী পাট উন্নয়ন কর্মকর্তা রিয়াজুল ইসলাম। আলোচনা শেষে উপজেলা শিল্পকলা একাডেমির উদ্যোগে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন উপজেলা সমবায় অফিসার হারুন অর রশিদ। সার্বিক সহযোগিতায় ছিলেন নাজির ওমর ফারুক ও আইসিটি টেকনিসিয়ান খাইরুল কবির দিনার।
জীবননগর ব্যুরো জানিয়েছে, স্বল্পোন্নত দেশ হতে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণ হওয়ায় জীবননগরে আনন্দ র্যালি অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল শনিবার উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে এ র্যালি বের করা হয়। উপজেলা ক্যাম্পাস হতে বের হয়ে র্যালিটি শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে। উপজেলা চেয়ারম্যান হাজি হাফিজুর রহমান ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার এসএম মুনিম লিংকন র্যালিতে নেতৃত্ব প্রদান করেন। র্যালি শেষে উপজেলা হলরুমে এক আলোচনাসভা অনুষ্ঠিত হয়। উপজেলা নির্বাহী অফিসার এসএম মুনিম লিংকনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনাসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন উপজেলা চেয়ারম্যান হাজি হাফিজুর রহমান। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি গোলাম মোর্তুজা, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান আয়েসা সুলতানা লাকি, থানা অফিসার ইনচার্জ সাইফুল ইসলাম, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শারমিন আক্তার, উপজেলা প্রকৌশলী বোরহান উদ্দিন খান, উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মোস্তাফিজুর রহমান, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা দীনেশ চন্দ্র পাল, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মিজানুর রহমান ও সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার দলিল উদ্দিন দলু প্রমুখ। শেষে রাতে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
মেহেরপুর অফিস জানিয়েছে, মেহেরপুরে বর্ণাঢ্য র্যালি অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল শনিবার সকাল সাড়ে ৯টায় জেলা প্রশাসনের কার্যালয়ের সামনে থেকে একটি র্যালি বের করা হয়। র্যালিটি বাদ্যের তালে তালে শহরের প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে শহীদ ড. সামসুজ্জোহা পার্কে গিয়ে শেষ হয়। র্যালির নেতৃত্ব দেন জেলা প্রশাসক ড. মোহাম্মদ মুনসুর আলম খাঁন। জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আলহাজ গোলাম রসুল, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জামিরুল ইসলাম, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মাসুদুল আলম, পৌর মেয়র মাহফুজুর রহমান রিটন, জেলা জজ আদালতের পিপি পল্লব ভট্টাচার্য, প্রফেসর হাসানুজ্জামান মালেক ও বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ র্যালিতে বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষ অংশগ্রহণ করে। র্যালি শেষে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তাবক অর্পণ করে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান। পরে শহীদ ড. সামসুজ্জোহা পার্কে আলোচনাসভা ও উন্নয়ন বিষয়ক ভিডিও প্রদর্শন করা হয়। পরে জেলা প্রশাসক ড. মুহাম্মদ মুনসুর আলম খান ২দিনব্যাপী উন্নয়ন মেলার উদ্বোধন করেন এবং মেলার স্টল ঘুরে দেখেন। এ সময় অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জামিরুল ইসলাম, প্রফেসর হাসানুজ্জামান মালেক, পৌর মেয়র মাহফুজুর রহমান রিটন, মেহেরপুর জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি আব্দুল হালিম, যুগ্ম সম্পাদক অ্যাড. এসএম ইব্রাহীম শাহীন, জেলা জজ আদালতের পিপি পল্লব ভট্টাচার্য, জেলা জাতীয় মহিলা সংস্থার সভানেত্রী শামীম আরা হীরা উপস্থিত ছিলেন। মেহেরপুর জেলার বিভিন্ন দপ্তরের ৫৬টি স্টল স্থান পেয়েছে।
এদিকে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল বাংলাদেশ উপলক্ষে মেহেরপুর পৌরসভার উদ্যোগে বর্ণাঢ্য র্যালি বের করা হয়। এদিন সকালে মেহেরপুর পৌরসভার মেয়র মাহফুজুর রহমান রিটনের নেতৃত্বে বিশাল বর্ণাঢ্য র্যালি বের করা হয়। পৌরসভা প্রাঙ্গণ থেকে র্যালিটি শুরু হয় প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে মেহেরপুর শহীদ ড. শামসুজ্জোহানগর উদ্যানে গিয়ে শেষ হয়। র্যালির অগ্রভাগে ঘোড়া এবং টমটম ও ১০জন ছাত্রী বিশাল একটি জাতীয় পতাকা বহন করে। বাদ্যের তালে তালে র্যালিতে মেহেরপুর পৌরসভার কাউন্সিলরগণ বাদামি রঙের পাঞ্জাবি এবং পৌরসভার কর্মকর্তা কর্মচারীগণ মেরুন রঙের পাঞ্জাবি পরে র্যালিতে অংশগ্রহণ করেন। পৌর মেয়র ও জেলা যুবলীগের আহবায়ক মাহফুজুর রহমান রিটন এবং জেলা যুবলীগের যুগ্মআহ্বায়ক শহিদুল ইসলাম পেরেশান র্যালির অগ্রভাগে থেকে র্যালির নেতৃত্ব দেন। একদল ছাত্রী সবুজ শাড়ি পরে জাতীয় পতাকা বহন করে র্যালির আকর্ষণ বাড়িয়ে তোলেন। মেহেরপুর পৌরসভার আয়োজনে মনমুগ্ধকর এ র্যালিটি পথচারীর দৃষ্টি কাড়ে। র্যালিতে অন্যান্যের মধ্যে প্যানেল মেয়র শাহিনুর রহমান রিটন, কাউন্সিলর নুরুল আশরাফ রাজিব, জাফর ইকবাল, সৈয়দ মঞ্জুরুল কবীর রিপন, মীর জাহাঙ্গীর হোসেন, হামিদা খাতুন, আলপনা খাতুনসহ পৌরসভার কর্মকর্তা-কর্মচারীগণ অংশগ্রহণ করেন।
মুজিবনগর প্রতিনিধি জানিয়েছেন, মুজিবনগরে ২দিনব্যাপী অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করা হয়েছে। মুজিবনগর উপজেলা প্রশাসনে আয়োজনে শনিবার বেলা ১১টার দিকে উপজেলা চত্বর থেকে উপজেলা নির্বাহী অফিসার সুজন সরকারের নেতৃত্বে একটি র্যালি বের হয়ে প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে মেলা চত্বরে শেষ হয়। সেখানে ফিতা কেটে উন্নয়ন মেলার উদ্বোধন করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার সুজন সরকার। মেলা চত্বরে আলোচনাসভার আয়োজন করা হয় মুজিবনগর উপজেলা নির্বাহী অফিসার সুজন সরকারের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে বক্তব্য রাখেন মুজিবনগর থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আব্দুল হাশেম, উপজেলা ভাইস আলহাজ রফিকুল ইসলাম মোল্লা, মুজিবনগর সহকারী কমিশনার (ভূমি) নাজমুল আলম, উপজেলা কৃষি অফিসার আনিছুজ্জামান খান, বাগোয়ান ইউপি চেয়ারম্যান আয়ুব হোসেন, উপজেলা যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা বিপ্লব কুমার কু-ু, দারিয়াপুর ইউপি আওয়ামী লীগের সভাপতি মোস্তাকিম হক খোকন কমান্ডার, উপস্থিত ছিলেন উপজেলার বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ। বাংলাদেশর স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণ: শীর্ষক ২দিনব্যাপী উন্নয়ন মেলায় উপজেলা বিভিন্ন দফতর ও সংস্থার ৩৭টি স্টল অংশগ্রহণ করেছে। শেষে উপজেলা সমাজসেবা অফিসের আয়াজনে স্বাধীনতার সূবর্ণ জয়ন্তীতে এক অনন্য অর্জন বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণে দেশব্যাপী উদযাপন উপলক্ষে গৃহিত কর্মসূচি অবহিতকরণ অনুষ্ঠানে বয়স্কভাতার ও সুবর্ণ নাগরিক পরিচয়পত্রের বই বিতারণ করা হয় এবং আজ ২৮ মার্চ রোববার সুদমুক্ত ক্ষুদঋণ্র প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের মাঝে শিক্ষা উপবৃত্তির চেক প্রদানে কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়। অনুষ্ঠান সঞ্চলনায় ছিলেন উপজেলা সমাজ সেবা অফিসার মো. আব্দুর রব।