স্টাফ রিপোর্টার: চুয়াডাঙ্গা জেলা আওয়ামী লীগের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা প্রফেসর ডা. মাহবুব হোসেন মেহেদী দলীয় নেতাকর্মীদের সাথে নিয়ে দিনব্যাপী নানা আয়োজনে মুজিবনগর দিবস পালন করেছেন। রোববার এ উপলক্ষে তিনি সকাল সাতটায় মুজিবনগর স্মৃতিস্তম্ভে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। পরে সকাল ১০টার দিকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ হেলিকাপ্টারযোগে মুজিবনগরে পৌঁছুলে তাদেরকে স্বাগত জানান। এরপর সকাল ১০টা ২১ মিনিটে মুজিবনগর স্মৃতিসৌধে পুষ্পমাল্য অর্পণ করেন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ। এ সময় বীর মুক্তিযোদ্ধা প্রফেসর ডা. মাহবুব হোসেন মেহেদী প্রথম সারিতে থেকে কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের সাথে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। পরে আওয়ামী লীগের আলোচনায় একজন আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা প্রফেসর ডা. মাহবুব হোসেন মেহেদী। এরপর কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের সাথে একান্ত আলাপ ও সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন তিনি। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় যুগ্ম সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাড. আফজাল হোসেন, জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন, কেন্দ্রীয় কমিটির উপ দপ্তর সম্পাদক সায়েম খান, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য পারভীন জামান কল্পনা এমপি, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য গ্লোরিয়া ঝর্ণা সরকার এমপি, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য সাহাবউদ্দীন ফরাজীসহ দলের নেতৃবৃন্দদের সাথে একান্ত সৌজন্য সাক্ষাতে জেলার রাজনীতির বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দিক নিয়েও আলোচনা করেন চুয়াডাঙ্গা জেলা আওয়ামী লীগের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা প্রফেসর ডা. মাহবুব হোসেন মেহেদী।
দিনব্যাপী এ কর্মসূচিতে বীর মুক্তিযোদ্ধা প্রফেসর ডা. মাহবুব হোসেন মেহেদীর সাথে উপস্থিত ছিলেন, জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক অ্যাড. শফিকুল ইসলাম শফি, জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু হোসেন, জেলা শ্রমিক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল ইসলাম, জেলা আওয়ামী কৃষক লীগের সহসভাপতি আক্তারুজ্জামান, আইন বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল খালেক, দপ্তর সম্পাদক রাকিব আহমেদ জনি, সদর থানা কৃষক লীগের আহ্বায়ক আব্দুল মতিন দুদুসহ বীর মুক্তিযোদ্ধাগণ, আওয়ামী লীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, কৃষক লীগ, যুবলীগ, শ্রমিক লীগ ও ছাত্রলীগসহ অঙ্গসহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা।