আকস্মিক আনুষ্ঠানিকতা বাতাসে ছড়ালো উৎসবের আমেজ

৩৩ বছরে পদার্পণে দৈনিক মাথাভাঙ্গাকে আরও দায়িত্বশীল করার অঙ্গীকার

স্টাফ রিপোর্টার: হৃদয়ে ধারণ করা উৎসবের আমেজ ছড়িয়েছে আকাশে বাতাসে। পূর্বের চেয়ে আরও বেশি দায়িত্বশীলতার পরিচয় দেয়ার পুনঃঅঙ্গীকারে আবদ্ধ হয়েছে দৈনিক মাথাভাঙ্গা পরিবার। ৩২ পেরিয়ে ৩৩ বছরে পদার্পণের শুভক্ষণে এ অঙ্গীকারাবদ্ধ হন সম্পাদকসহ সকলে। পূর্ব প্রস্তুতি না থাকলেও ভোর থেকেই প্রহরে প্রহরে প্রকাশ পেয়েছে আনুষ্ঠানিকতা। যা ছিলো পুরোটাই আকস্মিক। দৈনিক মাথাভাঙ্গার প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর প্রথম প্রহরে বিক্রয় প্রতিনিধিরা নিজেরাই বিশেষ দোয়ার আয়োজন করেন। সারাদিনই বয়েছে শুভেচ্ছার বন্যা। সন্ধ্যার পর শুভান্যুধায়ী, সহকর্মীসহ বার্তাবিভাগ এবং অপারেটরদের উদ্যোগে পৃথক পৃথকভাবে কাটা হয় কেক। দর্শনা অফিসে ও দামুড়হুদা অফিসেও তাৎক্ষণিকভাবে মিষ্টিমুখসহ সংক্ষিপ্ত আলোচনাসভার আয়োজন করা হয়।

১৯৯১ এর ১০ জুন দৈনিক মাথাভাঙ্গার পথ চলা শুরু হয়। বহু চড়াই উৎরাই পেরিয়ে প্রকাশনার ৩৩ বছরে উন্নীত হওয়ার দিনে উৎসবের রঙ গায়ে মেখে নয়, হৃদয়ে ধারণ করারই কথা ছিলো। হৃদয়ের রঙ যদিও থাকেনি ভেতরে। ঘুরে ফিরেই পেয়েছে তার প্রকাশ। দৈনিক মাথাভাঙ্গার প্রধান কার্যালয়ে সারাদিনই ছিলো মিষ্টিমুখের ব্যবস্থা। শুভানুধ্যায়ীদের ফুলের তোড়া আর মিষ্টির প্যাকেট ভরপুর হয়ে ওঠে সম্পাদকের দফতর। ফুল যেমন ছড়িয়েছে সুবাস, তেমনই মিষ্টির রসে মুচকি হাসি লেগেই থেকেছে শুভানুধ্যায়ী সকলের বদনে।

সম্পাদক সরদার আল আমিনকে সাথে নিয়ে দৈনিক মাথাভাঙ্গা কার্যালয়ে মাথাভাঙ্গার জন্মদিনের কেক কাটার সময় উপস্থিত ছিলেন চুয়াডাঙ্গা প্রেসক্লাব সম্পাদক রাজী হাসান কচি, সহ-সম্পাদক ইসলাম রকিব, বাংলাদেশ সাংবাদিক সমিতি চুয়াডাঙ্গা জেলা ইউনিট সম্পাদক বিপুল আশরাফ, সহ-সাধারণ সম্পাদক পৌর কাউন্সিলর কামরুজ্জামান চাঁদ, প্রধান প্রতিবেদক অ্যাড. রফিকুল ইসলাম, খাইরুজ্জামান সেতু, শুভানুধ্যায়ী মনিরুল ইসলাম মনির, সাইফুল আজম মিন্টু, ওয়ায়েচ কুরুনী টিটো, চাল-গম আড়তপট্টি ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি মো. রতন আলী, সাংবাদিক সোহেল সজিব, পলাশ উদ্দীন, মিল্টন বিশ্বাস, ইন্তাজুল ইসলাম পানু, ইমরোজ আহমেদ খোকন, তাফছিরুল হক সুইট, আলমগীর হোসেন প্রমুখ।

বার্তা বিভাগের উদ্যোগে কেক কেটে সম্পাদকের মুখে তুলে দেয়া হয় সম্মিলিতভাবে। উপস্থিত ছিলেন ব্যবস্থাপক আখতার সিদ্দিক পিন্টু, শিফট ইনচার্জ আলম আশরাফ ও উজ্জ্বল মাসুদ, শামসুজ্জোহা রানা, কম্পিটার অপরেটর আলমগীর  রনি, স্টাফ রিপোর্টার আফজাল হোসেন, মারুফ হোসেন, মুন্সিগঞ্জ প্রতিনিধি অনিক সাইফুল প্রমুখ। রাতে চুয়াডাঙ্গা জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের আহ্বায়ক সাবেক পৌর মেয়র ওবায়দুর রহমান চৌধুরী জিপুর পক্ষে যুগ্ম-আহ্বায়ক মতিয়ার রহমান মতির নেতৃত্বে দৈনিক মাথাভাঙ্গা সম্পাদক সরদার আল আমিনকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানানো হয়। এ সময় জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সদস্য হাফিজুর রহমান হাফিজ, আবু তাহের, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো. জানিফ, সদর উপজেলা আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক ও পৌর কাউন্সিলর মাফিজুর রহমান মাফি, পৌর সভাপতি আব্দুল হালিম ভুলন, সাধারণ সম্পাদক সেক সামি তাপু, পৌর স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা জনি সরোয়ার, ইমরান, অনিক, বারেক, ৯নং ওয়ার্ড সভাপতি খান ফয়সাল, ২নং সাধারণ সম্পাদক মিলন হোসেন, ছাত্রলীগ নেতা, সজিব, ফয়সাল, জয়, তৌকির, তাজিব দৈনিক মাথাভাঙ্গা সম্পাদককে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানানোর পাশাপাশি মিষ্টিমুখ করান একদল নেতা-কর্মী। দৈনিক মাথাভাঙ্গার সম্পাদক ও প্রকাশকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান তারাদেবী ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক দিলীপ কুমার আগরওয়ালার পক্ষে তারাদেবী ফাউন্ডেশনের নির্বাহী কর্মকর্তা আলমগীর কবীর শিপলু। এ সময় উপস্থিত ছিলেন নাগরিক টেলিভিশন ও জাগোনিউজ ২৪-এর প্রতিনিধি হুসাইন মালিক, আল আমিন, দেবাশিষ কুমার বিশ^াস, তানজির আহমেদ সজল প্রমুখ। এছাড়াও চুয়াডাঙ্গা স্টার ক্লাবের পক্ষ থেকে সভাপতি রিয়াজুদ্দিন আহমেদ জোয়ার্দ্দার মিন্টু মাথাভাঙ্গা সম্পাদককে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান।

দৈনিক মাথাভাঙ্গা ৩৩তম বর্ষে পদার্পণে তেমন কোনো আনুষ্ঠানিক কর্মসূচি না থাকলেও মাথাভাঙ্গার একনিষ্ঠ পাঠককে তার সম্মানটুকু দিতে ভুল করেনি দৈনিক মাথাভাঙ্গা কর্তৃপক্ষ। যাদের অক্লান্ত পরিশ্রমে দৈনিক মাথাভাঙ্গা পত্রিকা অতি প্রত্যুষে চলে যায় পাঠকূলের হাতে। সেই সকল পত্রিকা সরবরাহকারীর জন্যই মূলত মাথাভাঙ্গা কর্তৃপক্ষের ছিলো বিশেষ উপহার। পত্রিকা সরবরাহ করার আগেই তাদের হাতে তুলে দেয়া হয় দৈনিক মাথাভাঙ্গার ৩৩ বর্ষে পদার্পণ খচিত টি-শার্ট (গেঞ্জি)। শুধু এই সকল পত্রিকার সরবরাহকারীদের জন্যই নয় পাঠককুলকে সম্মান জানানোর জন্যই সেরা একজন পাঠকের হাতে তুলে দেয়া হয় একটি টি-শার্ট। দৈনিক মাথাভাঙ্গার সম্পাদক-প্রকাশক সরদার আল-আমিনের পক্ষ থেকে অত্যন্ত সুন্দর টি-শার্ট তুলে দেয়া হয় চুয়াডাঙ্গা এতিমখানা পাড়ার বাসিন্দা দৈনিক মাথাভাঙ্গার একনিষ্ঠ পাঠক নোমান সিদ্দিকীর হাতে। অনাকাক্সিক্ষতভাবে নোমান সিদ্দিকী দৈনিক মাথাভাঙ্গার সম্পাদক প্রকাশক সরদার আলামিনের কাছ থেকে টি-শার্ট উপহার পাওয়ায় মাথাভাঙ্গা পরিবারকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন। একান্ত সাক্ষাৎকারে নোমান সিদ্দিকী বলেন, আমি চুয়াডাঙ্গাতে ব্যবসায়িক কাজে ছয় বছর যাবত অবস্থান করছি। এ শহরে পদার্পণের প্রথম দিনেই স্থানীয় জনপ্রিয় দৈনিক মাথাভাঙ্গা পত্রিকাটি আমার শ্বশুরবাড়িতে দেখতে পেয়ে সেটি পড়ে ফেলি। সেই থেকে আমার চুয়াডাঙ্গায় অবস্থানকালীন একটি দিনও এই পত্রিকাটি পড়া থেকে দূরে থাকতে পারিনি। আমি আমার নিজ জেলা বরিশালের বিসিআইসির একজন সার ডিলার। ব্যবসায়ীক কাজে চুয়াডাঙ্গার বাইরে থাকলেও যে কয়দিন আমি চুয়াডাঙ্গায় থাকতে পারিনি, সেই কয়দিনের পত্রিকা সযতেœ আমার সহধর্মিনী আমার জন্য গুছিয়ে রাখেন। আমি চুয়াডাঙ্গায় ফিরে দিন তারিখ ধরে পর্যায়ক্রমে দৈনিক মাথাভাঙ্গার ওই সংখ্যাগুলো মনোযোগ সহকারে পড়ে নিই। তাই মাথাভাঙ্গার ৩৩তম বর্ষে পদার্পণে আমি যেমন খুশি, তেমনি দৈনিক মাথাভাঙ্গা কর্তৃপক্ষ আমাকে যে সম্মান জানিয়েছে এজন্য আমি মাথাভাঙ্গার সম্পাদক-প্রকাশক সরদার আল আমিনসহ এই পত্রিকার সাথে সংশ্লিষ্ট সকলের দীর্ঘায়ু কামনা করছি।

প্রথম প্রহরে দোয়া অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন সার্কুলেশন ম্যানেজার আনোয়ার হোসেন, ছাপাখানার প্রধান অপরেটর মানিক, সহকারী সুজন ও রাসেল। দৈনিক মাথাভাঙ্গার প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে সাংবাদিক ও বিক্রয় প্রতিনিধিদের জন্য গেঞ্জি উপহার দেন আলমডাঙ্গা বিএনপির সাবেক সভাপতি জেহালা ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান আসিরুল ইসলাম সেলিম। তিনি দৈনিক মাথাভাঙ্গা সাফল্য কামনা করেন।

পরিশেষে দৈনিক মাথাভাঙ্গা পরিবারের জন্য নৈশভোজের আয়োজন করেন দৈনিক মাথাভাঙ্গার সম্পাদকপত্নী লুনা শারমিন শশী। এ আয়োজন করায় মাথাভাঙ্গা পরিবারের পক্ষ থেকে তাকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করা হয়।

দর্শনা অফিস জানিয়েছে, এ অঞ্চলের পাঠক প্রিয় দৈনিক মাথাভাঙ্গা পত্রিকা ৩২ বছর পেরিয়ে ৩৩ বছরে পদার্পণ করলো। মাথাভাঙ্গা প্রকাশনার ৩৩ বছর পূর্তি উৎসব দর্শনায় জাকজমকপূর্ণ পরিবেশে পালিত হয়েছে। দর্শনা ব্যুরো অফিসের আয়োজনে গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় দর্শনা আজমপুর তিন রাস্তার মোড়স্থ কার্যালয়ে এ উৎসবের আয়োজন করা হয়। শুরুতে দৈনিক মাথাভাঙ্গা নিয়ে মনমুগ্ধকর গান পরিবেশন করেন পত্রিকার বিক্রয় প্রতিনিধি ভাবুক হিরোন। পরে অনুষ্ঠিত সংক্ষিপ্ত আলোচনা পর্বে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট সমাজসেবক গোলাম ফারুক আরিফ, হাজি ডা. রফিকুল ইসলাম, দর্শনা থানার ইন্সপেক্টর (অপরেশন) নিরব হোসেন, সেকেন্ড অফিসার এসআই আহমেদ আলী বিশ্বাস, কেরুজ শ্রমিক-কর্মচারী ইউনিয়নের সভাপতি ফিরোজ আহমেদ সবুজ, কবি ও সাহিত্যিক আবু সুফিয়ান, দর্শনা সাংবাদিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক আহসান হাবীব মামুন, প্রেসক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক চঞ্চল মেহমুদ। দৈনিক মাথাভাঙ্গার দর্শনা ব্যুরো প্রধান হারুন রাজুর সভাপতিত্বে ও সহকারী ব্যুরো প্রধান হানিফ ম-লের উপস্থাপনায় আরো উপস্থিত ছিলেন রূপসী বাংলা সোসাইটির ব্যবস্থাপক মাহমুদ হাসান রনি, আলতাব টিচিং হোমের পরিচালক আলতাব হোসাইন, লিয়াকত হোসেন লিটন, দৈনিক মাথাভাঙ্গার বেগমপুর প্রতিনিধি নজরুল ইসলাম, কার্পাসডাঙ্গা প্রতিনিধি মোস্তাফিজুর রহমান কচি, কুড়–লগাছি প্রতিনিধি হাসমত আলী, দর্শনা ব্যুরো সহকারী ইয়াছিন জুয়েল, সাংবাদিক রাজিব রাজু, সবুজ, সোহাগ, দৈনিক মাথাভাঙ্গা বিক্রয় প্রতিনিধি আমির হোসেন, আনোয়ার হোসেন, ইলিয়াস হোসেন ইলা, আবু সিদ্দিক, নাসির উদ্দিন, হারুন অর রশিদ হিরোন, মোতালেব সরকার প্রমুখ। আলোচনা শেষে কেক কেটে দৈনিক মাথাভাঙ্গার প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন করা হয়।

দামুড়হুদা প্রতিনিধি জানিয়েছেন, দামুড়হুদায় দৈনিক মাথাভাঙ্গা পত্রিকার ৩৩তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন করা হয়েছে। গতকাল শনিবার রাত ৮টার দিকে দামুড়হুদা প্রেসক্লাব মিলনায়তনে এ উপলক্ষে আলোচনা সভা শেষে কেক কাটার মাধ্যমে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন করা হয়। আলোচনাসভায় দামুড়হুদা প্রেসক্লাব সভাপতি এম নুরুন্নবীর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন দামুড়হুদা মডেল থানার ওসি সাইফুল ইসলাম। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ওসি সাইফুল ইসলাম বলেন, বাংলাদেশে যদি কোনো স্থানীয় দৈনিকের জনপ্রিয়তার তালিকা করা হয় তবে দৈনিক মাথাভাঙ্গা ১ম স্থানে থাকবে। চাকরি জীবনে বিভিন্ন জেলাতে অবস্থান করেছি কিন্তু দৈনিক মাথাভাঙ্গার মতো এতোটা জনপ্রিয় ও পাঠকপ্রিয় পত্রিকা দেখিনি। দৈনিক মাথাভাঙ্গা সবসময় বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন করে সমাজের বিভিন্ন অনিয়মগুলো তুলে ধরে। দৈনিক মাথাভাঙ্গা সমাজের পিছিয়ে পড়া, নির্যাতিত, আসহায় মানুষের কথা বলে। আমি আশাবাদী আগামীতেও এই বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশনের ধারা অব্যাহত রাখবে পত্রিকাটি। তিনি আরও বলেন, অনেক সময় দেখা যায় কিছু কার্ডধারী হলুদ সাংবাদিকেরা সাংবাদিকতাকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করে বিভিন্ন অনিয়ম ও অপরাধমূলক কর্মকা-ের সাথে জড়িয়ে পড়ে। আমি দৈনিক মাথাভাঙ্গার কেনো সাংবাদিককে এমন কর্মকা-ের সাথে জড়িত থাকতে দেখিনি, আর ভবিষ্যতে দেখতেও চাই না। দৈনিক মাথাভাঙ্গা সবসময় ঘটনার সত্যতা যাচাই বাছাই করে সংবাদ পরিবেশন করেন। যার ফলে পত্রিকাটি আজ স্থানীয় দৈনিকগুলোর শীর্ষে অবস্থান করছে।

বিশেষ অতিথি দামুড়হুদা সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. হযরত আলী বলেন, প্রতিদিন সকালে মাথাভাঙ্গা পত্রিকা না দেখলে যেনো মন ভরে না। আমি আশা করি বিগত দিনগুলোতে যেভাবে পত্রিকাটি সত্য প্রকাশ করে আসছে আগামীতেও এ ধারা অব্যাহত রাখবে। বিশেষ অতিথি দামুড়হুদা উপজেলা বিএনপি সাধারণ সম্পাদক মো. রফিকুল হাসান তনু বলেন, দৈনিক মাথাভাঙ্গা পত্রিকাটি শুধু চুয়াডাঙ্গা জেলার পত্রিকা না, এটি মেহেরপুর, ঝিনাইদহসহ কুষ্টিয়া জেলার একটি অন্যতম পত্রিকা। দলমত নির্বিশেষে গণমানুষের কল্যাণে যুগ যুগ ধরে কাজ করে আসছে পত্রিকাটি। আমি আশাবাদী আগামী দিনগুলোতে রক্তচক্ষুর ভয়কে জয় করে কাজ করবে পত্রিকাটি।

দৈনিক মাথাভাঙ্গার দামুড়হুদা প্রতিনিধি মো. মিরাজুল ইসলাম মিরাজের সঞ্চালনা ও সার্বিক ব্যবস্থাপনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন দামুড়হুদা সদর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. হযরত আলী, দামুড়হুদা মডেল থানার পরিদর্শক (অপারেশন) শফিউল আলম, দামুড়হুদা উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সাবেক চেয়ারম্যান মো. রফিকুল হাসান তনু, দামুড়হুদা উপজেলা শ্রমিক লীগের সভাপতি হাজি আব্দুল কাদির, দামুড়হুদা উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সাজু আহমেদ রিংকু। এ সময় অতিথি ছিলেন দামুড়হুদা বাসস্ট্যান্ড বাজার কমিটির সভাপতি মাকসুদুর রহমান রতন, দামুড়হুদা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক দৈনিক মাথাভাঙ্গা পত্রিকার দামুড়হুদা অফিস প্রধান হাবিবুর রহমান হবি, প্রেসক্লাবের সিনিয়র সহ-সভাপতি শিক্ষক হাফিজুর রহমান কাজল। এসময় উপস্থিত ছিলেন দামুড়হুদা প্রেসক্লাবের নির্বাহী সদস্য জাহিদুর রহমান মুকুল, শামসুজ্জোহা পলাশ, দৈনিক মাথাভাঙ্গার বিশেষ প্রতিনিধি তাছির আহমেদ, দামুড়হুদা সাংবাদিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক তানজির ফয়সাল, সাংগঠনিক সম্পাদক এসএম সুজন, সাংবাদিক রাসেল আহমেদ প্রমুখ। অনুষ্ঠানটির সার্বিক সহযোগিতায় ছিলেন দৈনিক মাথাভাঙ্গার সাবেক সিনিয়র সাংবাদিক মো. শাহাবুদ্দিন ও আল সাফায়েত হোসেন।

এছাড়া, আরও পড়ুনঃ

This website uses cookies to improve your experience. We'll assume you're ok with this, but you can opt-out if you wish. Accept Read More