খাদিমপুর প্রতিনিধি: আলমডাঙ্গা খাদিমপুর ইউনিয়ন পরিষদে বিশেষ আর্থিক সাহায্য তালিকা ও ত্রাণ বিতরণে অনিয়মের অভিযোগে লাঞ্ছিত হয়েছেন ৯নং ওয়ার্ড ইউপি সদস্য মো. আবুল হোসেন। বিশ্বে করোনা ভাইরাস মহামারি আকার ধারন করার পর থেকে সরকার দেশের অবস্থা ভালো রাখতে বিভিন্ন পর্যায়ে বিধি নিষেধ আরোপ করেছে। সাধারণ মানুষ ও খেটে খাওয়া জনসাধারণকে বাঁচাতে খাদ্যদ্রব্য ও আর্থিক সাহায্য দিয়ে যাচ্ছেন। খাদিমপুর ইউনিয়ন চেয়ারম্যান আব্দুল হালিম ম-ল জানিয়েছেন, এ যাবত সকল ত্রাণ সামগ্রী হতদরিদ্রদের মধ্যে সুন্দরভাবে বিতরণ করেছি। কিন্তু আজ (বৃহস্পতিবার) বিভিন্ন অনিয়মের অজুহাত দেখিয়ে কোনো কারণ ছাড়াই খাদিমপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোজাহিদুর রহমান জোয়ার্দ্দার লোটাসের সহযোগিতায় কিছু লোক ইউনিয়ন পরিষদে ডুকে আমার পরিষদের একজন সদস্যকে মারধর করেছে। এজন্য আমি সকল আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করবো। আবুল হোসেন জানান সচিবের রুমে জোরালো কথাবর্তা শুনে এগিয়ে আসতেই লোটাসের সহযোগিতায় কমলাপুর গ্রামের মৃত রেজাউল শেখের ছেলে শাহিন ডাক্তার, একই গ্রামের জুড়োন মিয়ার ছেলে ঠা-ু ও শিবপুর গ্রামের মিনারুল ইসলাম কিলঘুসি মারতে শুরু করে। ইউপি সচিব আবু সালেহীন বলেন, আমার নিকট তালিকার বিষয়ে জানতে চাই। এক পর্যায়ে অফিসের গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র ছিড়ে ফেলে দেয়। এদিকে খাদিমপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক মোজাহিদুর রহমান জোয়ার্দ্দার লোটাস বলেছেন আমার বিরুদ্ধে এসব অভিযোগ ভিত্তিহীন। কারো সাথে সমন্বয় না করে চেয়ারম্যান গরিবদেরকে বাদ দিয়ে নিজেদের ভিতরে ইচ্ছামত সরকারি ত্রাণ বিতরণ করছে। আমি সমন্বয়ের জন্য পরিষদে যায়, যেন সবাই সুন্দরভাবে ত্রাণ পায়। চেয়ারম্যানকে পরিষদে না পেয়ে ফিরে আসি। আমি পরিষদে থাকা অবস্থায় কোন অপৃতিকর ঘটনা ঘটেনি।
এছাড়া, আরও পড়ুনঃ