ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচনের জোরালো দাবি : বিএনপির সঙ্গে জামায়াতও এ বছর ভোট চায়

অর্ন্তর্বতী সরকারের ছয় মাস অতক্রিম : নির্বাচনি সুস্পষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণার দাবিতে রাজপথে কঠোর র্কমসূচি

স্টাফ রিপোর্টার : এ বছররে মধ্যইে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নর্বিাচনরে দাবতিে সরব হচ্ছে রাজনতৈকি দলগুলো। ছয়টি সংস্কার কমশিন ইতোমধ্যে সরকাররে কাছে রিপোর্ট জমা দিয়েছে। এখন শুরু হবে সুপারিশ বাছাইর্পব। সে সঙ্গে সংস্কার নিয়ে রাজনতৈকি দলগুলোর সঙ্গে হবে সংলাপ। তবে সংলাপ যাতে সময়ক্ষপেণরে ইস্যু না হয়, সজেন্য রাজনতৈকি দলগুলো নজর রাখছে, সইে সঙ্গে নির্বাচনের দাবিতে ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে । ইতোমধ্যে দেশের বৃহৎ রাজনৈতিক দল বিএনপি নির্বাচনী রোডম্যাপ ঘোষণাসহ নানা দাবিতে র্কমসূচি ঘোষণা করছে।  ১১ই ফেব্রেুয়ারি থকেে আগামী র্মাচে পবত্রি রমজান মাসওে ইফতার মাহফিলের মাধ্যমে ভোটের দাবিতে সক্রিয় থাকবে দলগুলো। এদিকে সংস্কার করইে নির্বাচন- এমন অবস্থান থেকে সরে এসেছে সরকার। চলছে ভোট এগোনোর চন্তিাভাবনা। জানতে চাইলে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দনি আহমদে বলনে, জাতীয় নির্বাচনের দাবিতে ও র্বতমান অর্ন্তর্বতী সরকারকে সঠকি পথে আনতে প্রয়োজনে আবারও রাস্তায় আন্দোলন করতে হতে পারে। সরকারকে আগস্টে জাতীয় নর্বিাচনরে ব্যবস্থা করার জন্য চাপ সৃষ্টি করতে বএিনপি দ্রুত আন্দোলনরে কথা ভাবছ।ে জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সক্রেটোরি জনোরলে সাবকে এমপি হামদিুর রহমান আযাদ বলনে, ‘সরকাররে পক্ষ থকেে সংস্কাররে আনুষ্ঠানকি ঘোষণা হলে আমরা দলীয় ফোরামে আলোচনা করে কবে ভোট চাই, তা ঠকি করবো।’ রাজধানীর ফরনে র্সাভসি একাডমেতিে শনবিার আইন উপদষ্টো অধ্যাপক আসফি নজরুল জানান, অযথা সময়ক্ষপেণ করে সরকারে থাকার বন্দিুমাত্র ইচ্ছা নইে তাদরে। তারা অবাধ, সুষ্ঠু নর্বিাচন নশ্চিতি করার জন্য রাষ্ট্র মরোমতরে মৌলকি র্শত পূরণ করতে রাজনতৈকি ঐকমত্যরে ভত্তিতিে যে সংস্কারগুলো অতজিরুর,ি সগেুলো করার সঙ্গে সঙ্গে নর্বিাচনপ্রক্রয়িার মাধ্যমে চলে যতেে চান। দ্রুত গণতান্ত্রকি যাত্রাপথে উত্তরণরে জন্য নর্বিাচনি রোডম্যাপ ঘোষণার দাবতিে আগামীকাল থকেে সারা দশেে জলো ও মহানগরে র্পযায়ক্রমে সভা-সমাবশে র্কমসূচি পালন করবে বএিনপ। বিএনপির সঙ্গে ঐক্য রেখে সমমনা দলগুলো ভোটরে দাবতিে নজিদেরে মতো র্কমসূচি চালয়িে যাবে। র্বতমান সরকার ছয় মাস অতক্রিম করছে। সময় যতই গড়াচ্ছে জাতীয় নর্বিাচনরে দাবটিি ততোই জোরালো হচ্ছে। আইনশৃঙ্খলা পরস্থিতিি সন্তোষজনক র্পযায়ে না থাকা, দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি, বিনিয়োগ মন্দা, প্রশাসনে অস্থরিতা, পরাজতি শক্তরি নানা অপকৌশলসহ বভিন্নি কারণে সরকাররে ওপর দ্রুত নর্বিাচন দয়োর চাপ প্রবল হয়ে উঠছে। রাজনৈতিক দলগুলোর পক্ষ থেকে বলা হচ্ছ,নির্বাচনে দেরি হলে র্বতমান সরকার বিতর্কিত হবে। সমস্যা তত বাড়বে। তাই চলতি বছররে মধ্যইে নর্বিাচনরে দাবি জানাচ্ছে দলগুলো। এমনকি নর্বিাচনি সুস্পষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণার দাবতিে রাজপথে কঠোর র্কমসূচি দয়োর হুঁশয়িারওি উচ্চারণ করা হচ্ছ।ে ইতোমধ্যে বএিনপি আনুষ্ঠানকিভাবে চলতি বছররে মাঝামাঝি সময়ে জাতীয় নর্বিাচন আয়োজনরে আহ্বান জানয়িছে।ে এর আগে বাম গণতান্ত্রকি জোট, গণতন্ত্র মঞ্চ, কমউিনস্টি র্পাট,ি বপ্লিবী ওর্য়ার্কাস র্পাট,ি নাগরকি ঐক্যসহ বশেরি ভাগ নবিন্ধতি রাজনতৈকি দল দ্রুত নর্বিাচনরে দাবি জানয়িছে।ে দলগুলোর নতোরা বলছনে, সরকার দশে চালাতে পারছে না। দ্রুত নর্বিাচন না দলিে দশে আরও বড় সংকটে পড়ব।ে নর্বিাচন যদি আগামী বছর চলে যায়, তা অনকে দরেি হয়ে যাব।ে নর্বিাচনকে কন্দ্রে করে গতকাল নর্বিাচন কমশিনরে সঙ্গে বঠৈক করে বএিনপ।ি আজ প্রধান উপদষ্টোর সঙ্গওে বঠৈকরে কথা রয়ছে।ে এদকিে প্রথম দকিে জামায়াতে ইসলামী সব সংস্কার শষেে নর্বিাচনরে কথা বললওে র্বতমানে দলরে প্রায় প্রতটিি সভা-সমাবশে থকেে দলরে দায়ত্বিশীল নতোরা প্রয়োজনীয় সংস্কার শষেে ২০২৫ সালরে মধ্যইে নর্বিাচনরে দাবি জানয়িে আসছ।ে
এলডপিরি প্রসেডিন্টে ড. অলি আহমদ বীর বক্রিম বলনে, ‘অর্ন্তর্বতী সরকার জনগণরে প্রত্যাশা পূরণ করতে র্ব্যথ হয়ছে।ে আমাদরে এখন মূল বষিয় একটি সুষ্ঠু, গ্রহণযোগ্য জাতীয় সংসদ নর্বিাচন। দ্রুত জাতীয় সংসদ নর্বিাচনরে ব্যবস্থা না করলে সরকাররে বরিুদ্ধে আন্দোলনে নামা হব।ে’
বএিনপরি মত্রি সংগঠন ১২-দলীয় জোটপ্রধান জাতীয় র্পাটরি (কাজী জাফর) চয়োরম্যান মোস্তফা জামাল হায়দার বলনে, অংশীজনদরে সঙ্গে আলোচনা করে সরকারকে সংস্কার এবং নর্বিাচনরে র্পূণাঙ্গ রোডম্যাপ ঘোষণা করতে হব।ে ডসিম্বেররে মধ্যে নর্বিাচন করে জনগণরে ক্ষমতা ফরিয়িে দতিে হব।ে দ্রুততম সময়ে নর্বিাচন হবে এমন প্রত্যাশার কথা জানয়িে বাম গণতান্ত্রকি জোটরে শরকি ও বাংলাদশেরে কমউিনস্টি র্পাটরি সাধারণ সম্পাদক রুহনি হোসনে প্রন্সি বলনে, সংস্কার চলমান প্রক্রয়িা। ভালো নর্বিাচন করার জন্য যা যা সংস্কার করা দরকার, তা দ্রুততার সঙ্গে শষে করে নর্বিাচনরে তারখি ঘোষণা করা। গণতন্ত্র মঞ্চরে শরকি ও বপ্লিবী ওর্য়ার্কাস র্পাটরি সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলনে, এ ক্ষত্রেে সরকাররে রাজনতৈকি সদচ্ছিা গুরুত্বর্পূণ। পুরো নর্বিাচনি প্রস্তুতরি কাজটা এপ্রলি-মে মাসরে মধ্যে শষে করা সম্ভব। সরকার চাইলে বছররে মাঝামাঝতিইে করা সম্ভব। বাংলাদশে খলোফত মজলসিরে মহাসচবি মাওলানা জালালুদ্দনি আহমদে বলনে, ‘প্রয়োজনীয় সংস্কার শষেে দ্রুত নর্বিাচন চাই। তবে সংস্কাররে নামে সময়ক্ষপেণও চাই না।’
ন্যাশনাল পপিলস র্পাটরি চয়োরম্যান ও জাতীয়তাবাদী সমমনা জোটরে সমন্বয়ক ড. ফরদিুজ্জামান ফরহাদ বাংলাদশে প্রতদিনিকে বলনে, ‘আমরা চাই জরুরি সংস্কারগুলো সম্পন্ন করার পর যত দ্রুত সম্ভব জাতীয় নর্বিাচন অনুষ্ঠান। সরকার যদি এটা করতে র্ব্যথ হয়, তাহলে আমরা জনমত গড়ে তোলার চষ্টো আরও জোরদার করব। আমরা র্বতমান সরকারকে সর্মথন দচ্ছি।ি আশা কর,ি এই সরকার ওয়ান-ইলভেনেরে সরকাররে মতো ক্ষমতা আঁকড়ে বসে থাকবে না।

এছাড়া, আরও পড়ুনঃ

মন্তব্যসমূহ বন্ধ করা হয়, কিন্তু ট্র্যাকব্যাক এবং পিংব্যাক খোলা.

This website uses cookies to improve your experience. We'll assume you're ok with this, but you can opt-out if you wish. Accept Read More