স্টাফ রিপোর্টার: দিন যত যাচ্ছে করোনা টিকা গ্রহণে মানুষের সাড়াও ততো বাড়ছে। প্রতিদিনই টিকা গ্রহীতা এবং নিবন্ধনকারীর সংখ্যা বেড়ে চলেছে। বৃহস্পতিবার পর্যন্ত দেশে ১৮ লাখ ৪৮ হাজার ৩১৩ জন টিকা নিয়েছেন। শুধুমাত্র বৃহস্পতিবারেই টিকা নিয়েছেন ২ লাখ ৬১ হাজার ৯৪৫ জন। একই সময় পর্যন্ত নিবন্ধন করেছেন ২৮ লাখ ৫৯ হাজার ৩৭১ জন। নানা গুজব ও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ভীতি কাটিয়ে প্রতিদিনই টিকা গ্রহণের চিত্র উর্ধমূখী। সরকারিভাবে টিকা প্রদানের একাদশতম দিনে সাধারণের মধ্যে টিকা গ্রহণ ও নিবন্ধনের এই পরিসংখ্যানকে অত্যন্ত আশাব্যঞ্জক বলে মনে করছেন সরকারি মহলসহ স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা। এদিকে, টিকাদান কার্যক্রম সহজ করতে স্বাস্থ্যকর্মীদের জন্য একটি মোবাইল অ্যাপ চালু করা হয়েছে, যা শুক্রবার থেকে ব্যবহার হবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। বৃহস্পতিবার রাজধানীর কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে ‘সুরক্ষা কোভিড-১৯ টিকা প্রদান অ্যাপ’ উদ্বোধন করা হয়। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেছেন, ‘প্রতিটি কেন্দ্রে নিবন্ধন সংখ্যা ও টিকাদানের কোটা রয়েছে। সে হিসেবে টিকা সরবরাহ, টিকা প্রদানকারীসহ সার্বিক ব্যবস্থাপনা রয়েছে। কোথাও বেশি মানুষ আসবে ভাবা হলেও কম লোক আসছে, আবার কোথাও কম আসবে ভাবা হলেও বেশি লোক আসছে। সেক্ষেত্রে প্রতিদিন স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা বসে বিষয়টি হিসাব করে ভারসাম্য রক্ষা করার চেষ্টা করছে। গুরুতর অসুস্থ ব্যক্তি, যারা টিকাদান কেন্দ্রে আসতে পারছেন না, তাদের কাছে কীভাবে টিকা পৌঁছানো যায় সে ব্যাপারে চিন্তাভাবনা করা হচ্ছে। করোনা টিকা পাওয়া থেকে কেউ বঞ্চিত হবে না। নতুন অ্যাপের মাধ্যমে টিকা নিবন্ধন কার্যক্রম আরও সহজ হবে। জানতে চাইলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কর্তকর্তারা দনকে বলেন, টিকার জন্য ২৭ জানুয়ারি থেকে অনলাইনে সুরক্ষা ওয়েবসাইটের মাধ্যমে নিবন্ধন শুরু হয়। কিন্তু অনেকের কাছে এই প্রক্রিয়া জটিল হওয়ায় শুরুর দিকে আগ্রহ কম দেখা যায়। কারণ মানুষ টিকা নিতে আগ্রহী হলেও যাদের ইন্টারনেট সুবিধা নেই বা ব্যবহারে দক্ষ নন। বিশেষ করে বয়স্ক ও নিম্ন-আয়ের মানুষকে টিকা নিবন্ধনে ভোগান্তিতে পড়তে হয়। পরে কর্তৃপক্ষ স্পট রেজিস্ট্রেশন বা টিকা কেন্দ্রে গিয়ে তাৎক্ষণিক নিবন্ধনের সুযোগ দিয়েছিল। কিন্তু টিকাকেন্দ্রে অনাকাঙ্ক্ষিত ভিড়সহ স্বাস্থ্যবিধি উপেক্ষিত হচ্ছিল। এমন পরিস্থিতিতে গত ১১ ফেব্রুয়ারি থেকে স্পট নিবন্ধন বন্ধ করে দেওয়া হয়। তারপর অনলাইন ছাড়া বিকল্প পথ না থাকায় অনেকে কম্পিউটার ও ইন্টারনেট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানগুলোয় টাকার বিনিময়ে নিবন্ধন করছিলেন। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম সূত্র যায়যায়দিনকে জানিয়েছে দেশে গত ২৭ জানুয়ারি টিকা কার্যক্রম শুরুর পর গতকাল পর্যন্ত টিকাগ্রহীতার সংখ্যা ১৮ লাখ ৪৮ হাজার ৩১৩ জনে দাঁড়িয়েছে। এর মধ্যে পুরুষ ১২ লাখ ৩৩ হাজার ৬৫৫ জন এবং নারী ৬ লাখ ১৪ হাজার ৬৫৮ জন। প্রতিদিনের মতো বৃহস্পতিবার ঢাকা বিভাগে ৭৩ হাজার ৫১৪ জন, ময়মনসিংহে ১১ হাজার ৯০১ জন, চট্টগ্রামে ৫৪ হাজার ৭৮৮ জন, রাজশাহীতে ৩২ হাজার ২২৪ জন, রংপুরে ২৫ হাজার ৫৭৯ জন, খুলনায় ৩৪ হাজার ১৯৫ জন, বরিশালে ১৪ হাজার ৪৪৪ জন এবং সিলেটে ১৫ হাজার ৩০০ জনসহ একাদশ দিন আট বিভাগে গতকাল ২ লাখ ৬১ হাজার ৯৪৫ জন করোনা টিকা নিয়েছেন। আর দেশে ড্রাই রানসহ এ পর্যন্ত ১৮ লাখ ৪৮ হাজার ৩১৩ জন টিকা নিয়েছেন। এখন পর্যন্ত টিকা নেওয়ার পর ৫৩৭ জনের শরীরে সামান্য পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা গেছে। রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ হাসপাতালের চিত্র : অন্যদিনের মতো বৃহস্পতিবার ঢাকা মহানগরীর হাসপাতালগুলোর মধ্যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবে মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ১ হাজার ৪৫২, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১ হাজার ২৮, স্যার সলিমুলস্নাহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৮৩০, শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১ হাজার এক, মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১ হাজার ১৪৯, কুয়েত বাংলাদেশ মৈত্রী হাসপাতালে ৬৭৬, ?কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে ৯১০, শেখ রাসেল গ্যাস্ট্রোলিভার ইনস্টিটিউটে ১ হাজার ৫, শিশু ও মাতৃ স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটে (মাতুয়াইল) ৫৬০ জন, কেন্দ্রীয় পুলিশ হাসপাতালে ২ হাজার ৮৭০। সব মিলিয়ে গত একদিনে ঢাকা মহানগরে ৪৬টা হাসপাতালে মোট ৩২ হাজার ৪১২ জন টিকা নিয়েছেন। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা আরও জানান, বিটিআরসির প্রতিবেদন গত ডিসেম্বর মাস পর্যন্ত দেশে ১৭ কোটি ১ লাখ ৩৭ হাজার মোবাইল সংযোগের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে। এ ছাড়া ডিসেম্বরের শেষ নাগাদ ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১১ কোটি ১৮ লাখ ৭৫ হাজারে। আর এখন থেকে স্মার্টফোনে করোনা টিকা নিবন্ধনের সুবিধা চালু হওয়ায় ধীরে ধীরে সবাই টিকার আওতায় আসেব। বৃহস্পতিবার রাজধানীর কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে টিকাদান কার্যক্রম পরিদর্শন ও সুরক্ষা অ্যাপের কার্যক্রম উদ্বোধনের পর স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেন, ‘টিকা শুরুর সাতদিনে রেজিস্ট্রেশন ছিল মাত্র ১৫ হাজার, পরে এ সংখ্যা প্রতিদিন বেড়ে লাখ-লাখে পৌঁছেছে। সঙ্গত কারণেই টিকার ডেট পেতে দেরি হচ্ছে।’ মন্ত্রী আরও বলেন, ‘টিকা নেওয়ার পর শারীরিকভাবে খুবই অসুস্থ হয়ে পড়েছেন, এমন একটি ব্যক্তিরও কোনো রকমের অঘটনের কথা আমরা শুনিনি। যে টিকাটি দেয়া হচ্ছে, সেটি ভালো এবং সহনশীল বলে প্রমাণিত। আগামী ২২ ২১ সভাপতি য়ারি সিরাম ইনস্টিটিউটের আরও ২০ লাখ টিকা আসছে।’
দিন যত যাচ্ছে করোনা টিকা গ্রহণে মানুষের সাড়াও ততো বাড়ছে। প্রতিদিনই টিকা গ্রহীতা এবং নিবন্ধনকারীর সংখ্যা বেড়ে চলেছে। বৃহস্পতিবার পর্যন্ত দেশে ১৮ লাখ ৪৮ হাজার ৩১৩ জন টিকা নিয়েছেন। শুধুমাত্র বৃহস্পতিবারেই টিকা নিয়েছেন ২ লাখ ৬১ হাজার ৯৪৫ জন। একই সময় পর্যন্ত নিবন্ধন করেছেন ২৮ লাখ ৫৯ হাজার ৩৭১ জন। নানা গুজব ও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ভীতি কাটিয়ে প্রতিদিনই টিকা গ্রহণের চিত্র উর্ধমূখী। সরকারিভাবে টিকা প্রদানের একাদশতম দিনে সাধারণের মধ্যে টিকা গ্রহণ ও নিবন্ধনের এই পরিসংখ্যানকে অত্যন্ত আশাব্যঞ্জক বলে মনে করছেন সরকারি মহলসহ স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা। এদিকে, টিকাদান কার্যক্রম সহজ করতে স্বাস্থ্যকর্মীদের জন্য একটি মোবাইল অ্যাপ চালু করা হয়েছে, যা শুক্রবার থেকে ব্যবহার হবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। বৃহস্পতিবার রাজধানীর কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে ‘সুরক্ষা কোভিড-১৯ টিকা প্রদান অ্যাপ’ উদ্বোধন করা হয়। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেছেন, ‘প্রতিটি কেন্দ্রে নিবন্ধন সংখ্যা ও টিকাদানের কোটা রয়েছে। সে হিসেবে টিকা সরবরাহ, টিকা প্রদানকারীসহ সার্বিক ব্যবস্থাপনা রয়েছে। কোথাও বেশি মানুষ আসবে ভাবা হলেও কম লোক আসছে, আবার কোথাও কম আসবে ভাবা হলেও বেশি লোক আসছে। সেক্ষেত্রে প্রতিদিন স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা বসে বিষয়টি হিসাব করে ভারসাম্য রক্ষা করার চেষ্টা করছে। গুরুতর অসুস্থ ব্যক্তি, যারা টিকাদান কেন্দ্রে আসতে পারছেন না, তাদের কাছে কীভাবে টিকা পৌঁছানো যায় সে ব্যাপারে চিন্তাভাবনা করা হচ্ছে। করোনা টিকা পাওয়া থেকে কেউ বঞ্চিত হবে না। নতুন অ্যাপের মাধ্যমে টিকা নিবন্ধন কার্যক্রম আরও সহজ হবে। জানতে চাইলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কর্তকর্তারা বলেন, টিকার জন্য ২৭ জানুয়ারি থেকে অনলাইনে সুরক্ষা ওয়েবসাইটের মাধ্যমে নিবন্ধন শুরু হয়। কিন্তু অনেকের কাছে এই প্রক্রিয়া জটিল হওয়ায় শুরুর দিকে আগ্রহ কম দেখা যায়। কারণ মানুষ টিকা নিতে আগ্রহী হলেও যাদের ইন্টারনেট সুবিধা নেই বা ব্যবহারে দক্ষ নন। বিশেষ করে বয়স্ক ও নিম্ন-আয়ের মানুষকে টিকা নিবন্ধনে ভোগান্তিতে পড়তে হয়। পরে কর্তৃপক্ষ স্পট রেজিস্ট্রেশন বা টিকা কেন্দ্রে গিয়ে তাৎক্ষণিক নিবন্ধনের সুযোগ দিয়েছিল। কিন্তু টিকাকেন্দ্রে অনাকাঙ্ক্ষিত ভিড়সহ স্বাস্থ্যবিধি উপেক্ষিত হচ্ছিল। এমন পরিস্থিতিতে গত ১১ ফেব্রম্নয়ারি থেকে স্পট নিবন্ধন বন্ধ করে দেওয়া হয়। তারপর অনলাইন ছাড়া বিকল্প পথ না থাকায় অনেকে কম্পিউটার ও ইন্টারনেট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানগুলোয় টাকার বিনিময়ে নিবন্ধন করছিলেন। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি সেন্টার ও কন্ট্রোল রুম সূত্র যায়যায়দিনকে জানিয়েছে দেশে গত ২৭ জানুয়ারি টিকা কার্যক্রম শুরুর পর গতকাল পর্যন্ত টিকাগ্রহীতার সংখ্যা ১৮ লাখ ৪৮ হাজার ৩১৩ জনে দাঁড়িয়েছে। এর মধ্যে পুরুষ ১২ লাখ ৩৩ হাজার ৬৫৫ জন এবং নারী ৬ লাখ ১৪ হাজার ৬৫৮ জন। প্রতিদিনের মতো বৃহস্পতিবার ঢাকা বিভাগে ৭৩ হাজার ৫১৪ জন, ময়মনসিংহে ১১ হাজার ৯০১ জন, চট্টগ্রামে ৫৪ হাজার ৭৮৮ জন, রাজশাহীতে ৩২ হাজার ২২৪ জন, রংপুরে ২৫ হাজার ৫৭৯ জন, খুলনায় ৩৪ হাজার ১৯৫ জন, বরিশালে ১৪ হাজার ৪৪৪ জন এবং সিলেটে ১৫ হাজার ৩০০ জনসহ একাদশ দিন আট বিভাগে গতকাল ২ লাখ ৬১ হাজার ৯৪৫ জন করোনা টিকা নিয়েছেন। আর দেশে ড্রাই রানসহ এ পর্যন্ত ১৮ লাখ ৪৮ হাজার ৩১৩ জন টিকা নিয়েছেন। এখন পর্যন্ত টিকা নেওয়ার পর ৫৩৭ জনের শরীরে সামান্য পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা গেছে। রাজধানীর গুরুত্বপূর্ণ হাসপাতালের চিত্র : অন্যদিনের মতো বৃহস্পতিবার ঢাকা মহানগরীর হাসপাতালগুলোর মধ্যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবে মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ১ হাজার ৪৫২, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১ হাজার ২৮, স্যার সলিমুলস্নাহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৮৩০, শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১ হাজার এক, মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১ হাজার ১৪৯, কুয়েত বাংলাদেশ মৈত্রী হাসপাতালে ৬৭৬, কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে ৯১০, শেখ রাসেল গ্যাস্ট্রোলিভার ইনস্টিটিউটে ১ হাজার ৫, শিশু ও মাতৃ স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটে (মাতুয়াইল) ৫৬০ জন, কেন্দ্রীয় পুলিশ হাসপাতালে ২ হাজার ৮৭০। সব মিলিয়ে গত একদিনে ঢাকা মহানগরে ৪৬টা হাসপাতালে মোট ৩২ হাজার ৪১২ জন টিকা নিয়েছেন। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা আরও জানান, বিটিআরসির প্রতিবেদন গত ডিসেম্বর মাস পর্যন্ত দেশে ১৭ কোটি ১ লাখ ৩৭ হাজার মোবাইল সংযোগের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে। এ ছাড়া ডিসেম্বরের শেষ নাগাদ ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১১ কোটি ১৮ লাখ ৭৫ হাজারে। আর এখন থেকে স্মার্টফোনে করোনা টিকা নিবন্ধনের সুবিধা চালু হওয়ায় ধীরে ধীরে সবাই টিকার আওতায় আসেব। বৃহস্পতিবার রাজধানীর কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে টিকাদান কার্যক্রম পরিদর্শন ও সুরক্ষা অ্যাপের কার্যক্রম উদ্বোধনের পর স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেন, ‘টিকা শুরুর সাতদিনে রেজিস্ট্রেশন ছিল মাত্র ১৫ হাজার, পরে এ সংখ্যা প্রতিদিন বেড়ে লাখ-লাখে পৌঁছেছে। সঙ্গত কারণেই টিকার ডেট পেতে দেরি হচ্ছে।’ মন্ত্রী আরও বলেন, ‘টিকা নেওয়ার পর শারীরিকভাবে খুবই অসুস্থ হয়ে পড়েছেন, এমন একটি ব্যক্তিরও কোনো রকমের অঘটনের কথা আমরা শুনিনি। যে টিকাটি দেয়া হচ্ছে, সেটি ভালো এবং সহনশীল বলে প্রমাণিত। আগামী ২২ ফেব্রম্নয়ারি সিরাম ইনস্টিটিউটের আরও ২০ লাখ টিকা আসছে।’