স্টাফ রিপোর্টার: নীলফামারীর কিশোরগঞ্জের একটি বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক থেকে আয়া পর্যন্ত একই পরিবারের ১৬জন কর্মরত থাকার অভিযোগ তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। চার মাসের মধ্যে তদন্ত করে প্রতিবেদন আদালতে দাখিল করতে বলা হয়েছে। একই সঙ্গে তদন্তে কর্তৃপক্ষের নিষ্ক্রিয়তা কেন অবৈধ হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন আদালত। সোমবার বিচারপতি ফাহমিদা কাদের ও বিচারপতি মুবিনা আসাফের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন। শিক্ষা সচিব, নীলফামারীর ডিসিসহ সংশ্লিষ্টদের আদালতের এ আদেশ বাস্তবায়ন করতে বলা হয়েছে। আদালতে রিটের পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট মনিরুল ইসলাম মিয়া। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি শফিকুল ইসলাম, সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল ইকরামুল কবির রোমেল ও ব্যারিস্টার মহিউদ্দিন হানিফ। এর আগে নীলফামারীর বাসিন্দা আয়ুব আলী প্রকাশিত প্রতিবেদন সংযুক্ত করে জনস্বার্থে এ রিটটি করেন।
পূর্ববর্তী পোস্ট
পরবর্তী পোস্ট
মন্তব্যসমূহ বন্ধ করা হয়, কিন্তু ট্র্যাকব্যাক এবং পিংব্যাক খোলা.