চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে নিরাপত্তায় লাহোর-রাওয়ালপিন্ডিতে ১২ হাজার পুলিশ

মাথাভাঙ্গা মনিটর: ২৯ বছর পর প্রথমবার আইসিসির কোনো টুর্নামেন্ট আয়োজন করতে যাচ্ছে পাকিস্তান। চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে মাঠের বাইরেও প্রমাণ করতে হচ্ছে তাদের। নিরাপত্তার প্রশ্নে তাই ছাড় দিতে রাজি নয় পাকিস্তান। শুধু লাহোর ও রাওয়ালপিন্ডিতেই নিরাপত্তার জন্য ১২ হাজারের বেশি পুলিশ সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে। পাঞ্জাব প্রদেশে অবস্থিত দুটি ভেন্যুই। দুই শহরের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার বিষয়টি পাঞ্জাব পুলিশের মুখপাত্রের মাধ্যমে নিশ্চিত করেছে সংবাদ মাধ্যমগুলো। পাঞ্জাব পুলিশের মুখপাত্র জানিয়েছেন, ১৮ সিনিয়র অফিসার, ৫৪ ডিএসপি, ১৩৫ পরিদর্শক, ১২শর বেশি উপপরিদর্শক, এবং ১০ হাজার ৫৫৬ জন কনস্টেবলের সঙ্গে ২০০ বেশি নারী পুলিশ কর্মকর্তা নিরাপত্তার কাজে নিয়োজিত থাকবেন। লাহোরে নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকবেন ৮ হাজারের বেশি পুলিশ সদস্য। এর মধ্যে ১২ সিনিয়র অফিসার, ৩৯ ডিএসপি, ৮৬ পরিদর্শক, ৭০০ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, ৬ হাজার ৬৭৩ কনস্টেবল এবং ১২৯ জন নারী পুলিশ।অন্যদিকে রাওয়ালপিন্ডিতে থাকবেন ৫ হাজারের বেশি পুলিশ সদস্য। যার মধ্যে ৬ সিনিয়র অফিসার, ১৫ ডিএসপি, ৫০ পরিদর্শক, ৫০০ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, ৪ হাজার কনস্টেবল এবং শতাধিক নারী পুলিশ সদস্য। দেশি-বিদেশি সব খেলোয়াড়, কর্মকর্তা ও দর্শক-সমর্থকদের নিরাপত্তার বিষয়টি নিশ্চিত করার কথা জানিয়েছেন পাঞ্জাবের পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজি) উসমান আনোয়ার। সঙ্গে আইজি আরো জানিয়েছেন, খেলোয়াড়দের আবাসস্থল, যাতায়াত পথ এবং স্টেডিয়ামের আশপাশে সার্চ, সুইপ, কম্বিং ও গোয়েন্দাভিত্তিক বিশেষ অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে। আজ পাকিস্তান-নিউজিল্যান্ড ম্যাচ দিয়ে চ্যাম্পিয়নস ট্রফি শুরু হবে। ম্যাচটি হবে করাচিতে। টুর্নামেন্ট শুরুর পরের দিন ভারতের বিপক্ষে দুবাইয়ে প্রথম ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশ।

এছাড়া, আরও পড়ুনঃ

মন্তব্যসমূহ বন্ধ করা হয়, কিন্তু ট্র্যাকব্যাক এবং পিংব্যাক খোলা.

This website uses cookies to improve your experience. We'll assume you're ok with this, but you can opt-out if you wish. Accept Read More