কেমন হবে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচের উইকেট

মাথাভাঙ্গা মনিটর: ভারতের বিপক্ষে দুবাইতে ২০ ফেব্রুয়ারি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির প্রথম ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশ। ভারত পাঁচ স্পিনার নিয়ে দল সাজিয়েছে। রবিশচন্দন অশ্বিন প্রশ্ন তুলেছেন, এতো স্পিনার কেন দলে। তার ওপর ‘সতেজ’ উইকেটে বাংলাদেশের মুখোমুখি হবে ভারত। তবে দুবাইয়ের উইকেটকে পুরোপুরি সতেজ বলার উপায় নেই। আন্তর্জাতিক লিগ টি-২০ শেষ হয়েছে ৯ ফেব্রুয়ারি। বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচের আগে দুবাইয়ের উইকেট ১০দিন বিশ্রাম পাচ্ছে। উইকেট তাই স্পিন বান্ধব থেকে কিছুটা ব্যাটিং বান্ধব হতে পারে। দুবাই ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট স্টেডিয়ামের কিউরেটর ম্যাথু সিডনি জানিয়েছেন, ওয়ানডের চাহিদা পূরণ করে এমন উইকেট বানাচ্ছেন তারা।
এ থেকে বোঝা যায়, শুরুতে অন্তত ৩০০ রান হয় এমন উইকেট দেওয়ার চেষ্টা করছেন কিউরেটররা। আইএল টি-২০তে দুবাইতে ১৫ ম্যাচ হয়েছে। এর মধ্যে ১৪টিই ছিল দিবারাত্রির। উইকেটে ব্যাটিং এবং বোলিং দুই পক্ষের জন্যই কিছু সুবিধা ছিল। অর্থাৎ স্পোর্টিং উইকেট ছিল। তবে ২০১৯ সালের পর দুবাইতে কোন ওয়ানডে হয়নি। যে কারণে বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচের আদর্শ রান কত ওই ধারণা পাওয়া কঠিনই হচ্ছে। দুবাইতে ২০১৮ সাল থেকে যে ওয়ানডেগুলো হয়েছে তা কম রানেরই ছিল। প্রথম ইনিংস গড় রান ছিল মাত্র ২১৩। গড়ে ২৫২ রান করা দল জয় নিয়েই মাঠ ছেড়েছে। তিনশ’ রান হয়েছে মাত্র দু’বার। দুবাইয়ে দিবারাত্রির ম্যাচে প্রথম ইনিংসের সময় বেশ গরম থাকে। দ্বিতীয় ইনিংসে শিশির পড়ে। তবে কিউরেটর জানিয়েছেন, শিশির তেমন প্রভাব ফেলবে না। ভারতীয় বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যম দুবাইয়ের উইকেট ধীর হতে পারে এমন শঙ্কার কথা উল্লেখ করেছে। পুরো টুর্নামেন্ট দুবাইয়ে খেলবে ভারত। জাসপ্রিত বুমরাহ না থাকায় উইকেট ধীর হলে বিপদে পড়তে পারে ভারত। বাংলাদেশের বিপক্ষে ওই বিপদের শঙ্কা বেশি। কারণ মিরপুরে ধীর উইকেটে খেলে অভ্যস্ত বাংলাদেশ দলের ক্রিকেটাররা।

এছাড়া, আরও পড়ুনঃ

মন্তব্যসমূহ বন্ধ করা হয়, কিন্তু ট্র্যাকব্যাক এবং পিংব্যাক খোলা.

This website uses cookies to improve your experience. We'll assume you're ok with this, but you can opt-out if you wish. Accept Read More