স্টাফ রিপোর্টার: দিঘড়ির হেলিপ্যাড জমি পরিদর্শনকালে চুয়াডাঙ্গা জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আমিনুল ইসলাম খান বলেছেন, সরকারি জমি অবৈধ দখলদারমুক্ত রাখতে হবে। প্রয়োজনে নতুন করে মাপজোক করে সীমানা প্রাচির দিয়ে খেলাধুলার পূর্ণ উপযোগীও করা যেতে পারে। এ লক্ষ্যে পদক্ষেপ নিতে সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেন তিনি।
গতকাল বুধবার দুপুরে চুয়াডাঙ্গা পৌর এলাকাধীন দিঘড়ির হেলিপ্যাড পরিদর্শনকালে জেলা প্রশাসকের সাথে সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার শামীম ভূইয়া, চুয়াডাঙ্গা প্রেসক্লাব সভাপতি সরদার আল আমিন, সাধারণ সম্পাদক রাজীব হাসান কচি, বাংলাদেশ সাংবাদিক সমিতি চুয়াডাঙ্গা ইউনিটের সাধারণ সম্পাদক বিপুল আশরাফসহ সাংবাদিকদের মধ্যে অনেকেই উপস্থিত ছিলেন। সদর উপজেলা পরিষদের নির্বাহী অফিসার বলেন, প্রায় ৫ একর জমিতে স্থাপিত হেলিপ্যাড অরক্ষিত রাখার কোনো কারণ নেই। দ্রুততম সময়ের মধ্যে মাপজোক করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে। দিঘড়ির হেলিপ্যাড পরিদর্শন শেষে ফেরার পথে চুয়াডাঙ্গা জেলা শহরের শহীদ আবুল কাশেম সড়কের রেললেবেল ক্রসিঙে নির্র্মিতব্য ওভারপাসের স্থানসমূহ পরিদর্শনের পাশাপাশি রেললেবেল ক্রসিঙের পাশের অস্থায়ী আন্ডারপাসটি আরও বেশি ব্যবহার উপযোগী করার সম্ভাব্যতা নিজে যাচাই করেন। তিনি আন্ডারপাসের স্থানটি আরও একটু গভীর করার পাশাপাশি পশ্চিমপাশের রাস্তাটি সম্প্রসারণের লক্ষ্যে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের তাগিদ দেন।
উল্লেখ্য, রেললেবেল ক্রসিঙের ওপরে ওভারপাস নির্মাণের লক্ষ্যে ফুড গোডাউনের নিকটস্থ বড় বড় বুড়ো গাছগুলো কেটে ইতোমধ্যেই অপসারণের কাজ শুরু হয়েছে।