স্টাফ রিপোর্টার: চুয়াডাঙ্গার দর্শনা পৌরসভায় মেয়র পদে উপ-নির্বাচনে তিনজন, আলমডাঙ্গার উপজেলার আঁইলহাস ইউনিয়ন পরিষদে চেয়ারম্যান পদে তিনজন এবং নাগদাহ ইউনিয়ন পরিষদে ৯ চেয়ারম্যান প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। জীবননগর উপজেলায় ছয়টি ইউনিয়ন পরিষদে ৩১ প্রার্থী চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। আগামী ১৬ মার্চ ইভিএমের মাধ্যমে ভোটগ্রহণ করা হবে। দর্শনা পৌরসভায় মেয়র পদে আওয়ামী লীগ মনোনীত আতিয়ার রহমান, মো. আরিফুজ্জামান ও শেখ আসলাম আলী স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। আলমডাঙ্গার আঁইলহাস ইউনিয়ন পরিষদে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ মনোনীত জাহিদুল ইসলাম, মিনহাজ উদ্দীন বিশ্বাস ও বিল্লাল গনি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। নাগদাহ ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী হায়াত আলী, স্বতন্ত্র প্রার্থী দারুস সালাম, আলমগীর হোসেন, মো. হাবিবুল্লাহ, আতিকুর রহমান, আওয়ালুজ্জামান, মিশর আলী, এজাজ ইমতিয়াজ ও আবুল হোসেন নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। নির্বাচনে রায়পুর ইউনিয়ন পরিষদে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী তাহাজ্জত হোসেন, স্বতন্ত্র প্রার্থী সাজ্জাদ হোসেন, আব্দুর রশীদ শাহ, সাজ্জাদ বিশ্বাস ও আব্দুল হান্নান প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। বাঁকা ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আব্দুল কাদের প্রধান, স্বতন্ত্র প্রার্থী শামিম হোসেন, হাফিজুর রহমান, শাহাবুদ্দিন মালিতা, আবুল কাশেম, রাজা আহম্মেদ ও তরিকুল ইসলাম প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। উথলী ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আব্দুল হান্নান, স্বতন্ত্র প্রার্থী আবুল কালাম আজাদ, আফজালুর রহমান, আব্বাস উদ্দিন জোয়ার্দ্দার, সাখাওয়াত হোসেন ও সিমন ফেরদৌস প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। হাসাদহ ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী রবিউল ইসলাম, স্বতন্ত্র প্রার্থী ইসরাইল হুসাইন, মতিয়ার রহমান, শামসুল আলম, সোহরাব হোসেন ও বাবুল আকতার প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। কেডিকে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী খায়রুল বাসার, স্বতন্ত্র প্রার্থী মহিবুল হক ও তানভীর হাসান প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। মনোহরপুর ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সোহরাব হোসেন খান, স্বতন্ত্র প্রার্থী আবু নাইম, রাজা মিয়া ও কামরুজ্জামান প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। প্রতিটি ইউনিয়ন পরিষদে একজন চেয়ারম্যান, ৯ জন সাধারণ সদস্য ও ৩ জন সংরক্ষিত সদস্য (নারী) নির্বাচিত হবেন।
আলমডাঙ্গা ব্যুরো জনিয়েছে, মনোনয়নপত্র জমা দেয়ার শেষ দিন পর্যন্ত নাগদাহ ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ৯জন ও আইলহাস ইউপি নির্বাচনে চেয়াম্যান পদে ৩ জন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। আলমডাঙ্গা উপজেলা নির্বাচন অফিসে শেষদিন অবধি মনোনয়নপত্রগুলো জমা দেয়া হয়েছে। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীরা তাদের নিজেদের পক্ষের কর্মী সমর্থকদের নিয়ে মনোননয়পত্র জমা দেন। চোখে পড়ার মত কাফেলা ছিলো এজাজ ইমতিয়াজ জোয়ার্দ্দার বিপুলের। বিপুলের বাবা সোনা মিয়ার নেতৃত্বে এ কাফেলা উপজেলা নির্বাচন অফিসে আসে। নাগদাহ ইউনিয়নে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন ভেদামারী গ্রামের আনোয়ার হোসেনের ছেলে ইউনিয়ন আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক হায়াত আলী (আ.লীগ দলীয় প্রার্থী), নাগদাহ গ্রামের নজরুল ইসলাম জোয়ার্দ্দারের ছেলে এজাজ ইমতিয়াজ (স্বতন্ত্র), ভেদামারী গ্রামের সবেদ আলী মোল্লার ছেলে প্রভাষক আবুল হাসনাত (স্বতন্ত্র), খেজুরতলা গ্রামের জসিম উদ্দীনের ছেলে সাবেক চেয়ারম্যান দারুস সালাম (স্বতন্ত্র), নাগদাহ পূর্বপাড়ার আয়ুব হোসেনের ছেলে আলমগীর হোসেন (স্বতন্ত্র), জোড়গাছা গ্রামের ইনছানুর রহমানের ছেলে হাবিবুল্লাহ (স্বতন্ত্র), বলিয়ারপুরের ওলি মহাম্মদের ছেলে আতিকুর রহমান (স্বতন্ত্র), জাঁহাপুরের মৃত আনিসুজ্জামানের ছেলে আওয়ালুজ্জামান (স্বতন্ত্র), জোড়গাছা গ্রামের আনিচুর রহমান বিল্লালের ছেলে মিশর আলী (স্বতন্ত্র)।
এছাড়াও, আইলহাস ইউনিয়নে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন টাকপাড়ার আলতাফ হোসেনের ছেলে জাহিদুল ইসলাম বাদল (আ.লীগ দলীয় প্রার্থী), বলেশ্বরপুরের আব্দুস শুকুর বিশ্বাসের ছেলে সাবেক চেয়ারম্যান মিনাজ উদ্দীন বিশ্বাস (স্বতন্ত্র), ঘোলদাড়ি বাজারপাড়ার আকবর আলীর ছেলে বিল্লাল গণি (স্বতন্ত্র)।
এছাড়া আইলহাস ইউনিয়নে সংরক্ষিত আসনে ১০ ও সাধারণ আসনে ২৭ জন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। নাগদাহ ইউনিয়নে সংরক্ষিত আসনে ১৩ ও সাধারণ আসনে ২৪ জন মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। আগামী ২০ ফেব্রুয়ারি মনোনয়নপত্র বাছাই ও ২৭ ফেব্রুয়ারি মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার ও আগামী ১৬ মার্চ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
১৯ ফেব্রুয়ারি রোববার শেষদিনে দুপুরের দিকে আওয়ামীলীগ মনোনীত প্রার্থী ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক হায়াত আলীর মনোনয়নপত্র জমা দেয়ার সময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি আবু মুসা, সাধারণ সম্পাদক ইয়াকুব আলী মাস্টার, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সহসভাপতি ও বিশিষ্ঠ ব্যবসায়ী আলহাজ লিয়াকত আলী লিপু মোল্লা, বীর মুক্তিযোদ্ধা মুনসুর আলী, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আব্দুল কুদ্দুস, সহসভাপতি মনসের আলী মোল্লা, হাসেম আলী মোল্লা, আইয়ুব হোসেন, মহিদ জোয়ার্দ্দার, আব্দুল মালেক, শওকত আলী, খাইরুল ইসলাম মেম্বারসহ ইউনিয়ন আ.লীগের নেতাকর্মীসহ সমর্থকবৃন্দ। এর আগে সতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দেন নাগদাহ গ্রামের এজাজ ইমতিয়াজ জোয়ার্দ্দার বিপুলের মনোনয়নপত্র জমা দেয়ার সময় উপস্থিত ছিলেন জেলা আ.লীগের সাবেক কার্যনির্বাহী নজরুল ইসলাম জোয়ার্দ্দার সোনা মিয়া, মোজাম্মেল হক, বকুল হোসেন বিশ^াস, ইবাদত ম-ল, জালাল ম-ল, মার্জুল হক, তাহাজদ্দিন ম-ল, শহিদুল হক, মক্কেল আলী, পান্নু মিয়া, আজিজুল হোসেন, মোহাম্মদ আলী জোয়ার্দ্দার, রাজ্জাক জোয়ার্দ্দারসহ নাগদাহ ইউনিয়নের বিভিন্ন ওয়ার্ডের কর্মী ও সমর্থকবৃন্দ।
দর্শনা অফিস জানিয়েছে, দর্শনা পৌরসভায় মেয়র পদে উপনির্বাচনে মনোননয়নপত্র দাখিল করেছেন আ.লীগ মনোনীত প্রার্থী আতিয়ার রহমান হাবু, স্বতন্ত্র প্রার্থী শেখ আসলাম আলী তোতা ও আরিফুজ্জামান আরিফ। দর্শনা পৌর মেয়র পদে উপ-নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে আগামী ১৬ মার্চ। নির্বাচনী তফসিল ঘোষণার পরপর অসংখ্য প্রার্থীর নাম শোনা গেলেও এখনো পর্যন্ত টিকে আছেন ৩ জন। তবে শেষঅবধি কতজন ভোটযুদ্ধে মাঠে থাকেন তা দেখার অপেক্ষামাত্র। এরই মধ্যে আ.লীগ ও জামায়াতে ইসলামীর দলীয় প্রার্থীর নাম ঘোষণা করলেও ভোটের মাঠে থাকছে না বিএনপি। গতকাল রোববার ছিলো প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিন। এ দিনে দলীয় নেতাকর্মীদের সাথে নিয়ে চুয়াডাঙ্গা জেলা নির্বাচন অফিসার তারেক আহমেদের হাতে মনোনয়নপত্র জমা দেন আ.লীগের মনোনীত প্রার্থী আতিয়ার রহমান হাবু। এ সময় হাবুর সাথে ছিলেন, চুয়াডাঙ্গা জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান দামুড়হুদা উপজেলা আ.লীগের সভাপতি মাহফুজুর রহমান মনজু, সাধারণ সম্পাদক হাজি সহিদুল ইসলাম, দামুড়হুদা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান দর্শনা পৌর আ.লীগের সাধারণ সম্পাদক আলী মুনছুর বাবু, সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা রুস্তম আলী, যুগ্ম-সম্পাদক গোলাম ফারুক আরিফ, আ.লীগ নেতা হাজি ইদ্রিস আলী, বিল্লাল হোসেন, আজাদ হোসেন, হাজি এরশাদ আলী, জয়নাল আবেদীন নফর, দামুড়হুদা উপজেলা যুবলীগের সভাপতি আব্দুল হান্নান ছোট। এছাড়াও স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন দর্শনা পৌর যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক শেখ আসলাম আলী তোতা ও দর্শনা ডিএস ফাজিল (ডিগ্রি) মাদরাসার সাবেক ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আরিফুজ্জামান আরিফ। আগামী ২৭ ফেব্রুয়ারি প্রার্থীতা প্রত্যাহারের শেষদিন পর্যন্ত দেখার অপেক্ষা নির্বাচনের মাঠে থাকছেন কে কে?
এদিকে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামের মনোনীত প্রার্থী জেলা জামায়াতের জয়েন্ট সেক্রেটারি আ. কাদের সাংবাদিক সম্মেলনের মধ্য দিয়ে নির্বাচনের মাঠ ছাড়ার ঘোষণা দিয়েছেন। গতকাল রোববার দুপুর ১টার দিকে দর্শনা প্রেসক্লাবে সাংবাদিক সম্মেলনে নির্বাচনের পরিবেশ নেই দাবি করে আ.কাদের নির্বাচনের মাঠ ছাড়েন।
জীবননগর ব্যুরো জানিয়েছে, আগামী ১৬ মার্চ আসন্ন ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে জীবননগর উপজেলার ৬টি ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে ৩১ জনসহ সাধারণ সদস্য পদে ১৮০ জন এবং সংরক্ষিত মহিলা সদস্য পদে ৫৬ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। গতকাল রোববার মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষদিনে প্রার্থীরা জীবননগর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. মেজর আহাম্মেদের কাছে তাদের মনোনয়নপত্র জমা দেন।
জীবননগর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. মেজর আহাম্মেদ জানান, জীবননগর উপজেলার ৬টি ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে মোট ২৬৭ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। আজ সোমবার দাখিলকৃত মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই করা হবে। জীবননগর উপজেলা নির্বাচন অফিস সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার উথলী ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে ৬ জন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। এরা হলেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মো. আব্দুল হান্নান, স্বতন্ত্র প্রার্থী আবুল কালাম আজাদ, স্বতন্ত্র প্রার্থী আবজালুর রহমান, স্বতন্ত্র প্রার্থী শাখাওয়াত হোসেন, স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্বাস উদ্দীন জোয়ার্দ্দার এবং লিমন ফেরদৌস। মনোহরপুর ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে ৪ প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জনা দিয়েছেন। এরা হলেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সোহরাব হোসেন খাঁন, স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. কামরুজ্জামান, স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. রাজা মিয়া এবং ইসলামী আন্দোলনের আবু নাঈম। কেডিকে ইউনিয়নের চেয়ারম্যান পদে মোট ৩ প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। এরা হলেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মো. খাইরুল বাশার শিপলু, স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. তানভীর হোসেন এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. মহিবুল হক।
বাঁকা ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে মোট ৭ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। এরা হলেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আব্দুল কাদের প্রধান, স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. আবুল কাশেম মুন্সী, স্বতন্ত্র প্রার্থী মাওলানা হাফিজুর রহমান, স্বতন্ত্র প্রার্থী রাজা আহাম্মেদ, স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. শামীম হোসেন, স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. শাহাবুদ্দীন মালিতা এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. তরিকুল ইসলাম। হাসাদহ ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে মোট ৬ জন তাদের মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। এরা হলেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী রবিউল ইসলাম, স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. সোহরাব বিশ্বাস ,স্বতন্ত্র প্রাথী মো. ইসরাফিল হুসাইন, স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. সামছুল আলম, স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. বাবুল আকতার টলো এবং জাতীয় পার্টির মো. মতিয়ার রহমান। রায়পুর ইউনিয়নে চেয়ারম্যান পদে মোট ৫ প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। এরা হলেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মির্জা তাহাজ্জদ হোসেন, স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. আব্দুর রশিদ শাহ, স্বতন্ত্র প্রাথী সাজ্জাদ বিশ্বাস, স্বতন্ত্র প্রাথী মো. সাজ্জাদ হোসেন এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. আব্দুল হান্নান।
প্রসঙ্গত : ঘোষিত তফশিল অনুযায়ী গতকাল রোববার মনোনয়নপত্র উত্তোলন ও দাখিলের শেষ দিন ছিলো। আগামী ২০ ফেব্রুয়ারি মনোনয়নপত্র বাছাই, প্রত্যাহারের শেষ দিন ২৭ ফেব্রুয়ারি এবং ১৬ মার্চ সকাল সাড়ে ৮টা থেকে বিকেল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত ইভিএমের মাধ্যমে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।