চুয়াডাঙ্গা ভিজে সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় ও চুয়াডাঙ্গা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী ভর্তির আবেদন গ্রহণ শুরু
স্টাফ রিপোর্টার: চুয়াডাঙ্গা ভি.জে সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় ও চুয়াডাঙ্গা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে তৃতীয় ও ষষ্ঠ শ্রেণিতে ছাত্র-ছাত্রী ভর্তির আবেদন শুরু হয়েছে। গতকাল ১৫ ডিসেম্বর থেকে শুরু হয়েছে আবেদন, চলবে আগামী ২৭ ডিসেম্বর বিকেল ৫টা পর্যন্ত। এবার আবেদকদের ভর্তি পরীক্ষা হচ্ছে না। লটারির মাধ্যমে ভর্তির সুযোগ দেয়া হবে। লটারিতে যে শিফটে নাম আসবে শিক্ষার্থীকে সেই শিফটে ভর্তি হতে হবে।
ভর্তি বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, চুয়াডাঙ্গা ভি.জে সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় ও চুয়াডাঙ্গা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে ২০২১ শিক্ষাবর্ষে ৩য় ও ৬ষ্ঠ শ্রেণিতে ভর্তির জন্য জিএসএ ডট টেলিটক ডট কম ডট বিডি ঠিকানায় আবেদন পূরণ, টেলিটক প্রিপেইড মোবাইল নম্বর হতে এসএমএস এর মাধ্যমে আবেদন ফি প্রদান করে অনলাইনের মাধ্যমে আগামী ২৭ ডিসেম্বর বিকেল ৫টার মধ্যে আবেদন কার্যক্রম সম্পন্ন করতে হবে। আবেদন ফরম পূরণপূর্বক প্রবেশপত্রের ১ কপি রঙিন প্রিন্ট নিতে হবে। অনলাইন আবেদন ফরম পূরণ ও ভর্তি সংক্রান্ত বিস্তারিত ডিএসএইচই ডট, জিভিও ডট বিডির সেকেন্ডারি সার্কুলার বা অর্ডার ও জিএসএ ডট টেলিটক ডট কম ডট বিডি ওয়েবসাইট হতে জানা যাবে। ভর্তির আবেদনের জন্য ১শ ১০ টাকা (অফেরতযোগ্য) দিতে হবে। শিক্ষার্থীর ডিজিটাল জন্ম নিবন্ধন, পিতা ও মাতার জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি, পাসপোর্র্ট সাইজের ১কপি রঙিন ছবি লাগবে। বয়স ৩য় শ্রেণিতে ভর্তির ক্ষেত্রে ০১/০১/২০২১ খ্রিষ্টাব্দে ৮ প্লাস হতে হবে। লটারির মাধ্যমে নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা ভর্তির সুযোগ পাবে। লটারিতে যে শিফটে নাম আসবে সেই শিফটে ভর্তি হতে হবে। লটারি প্রকাশ করা হবে ৩০ ডিসেম্বর ডিএসএইচই ডট জিওভি ডট বিডি ওয়েবসাইটে। বিদ্যালয় দুটিতে প্রভাতি শিফটে তৃতীয় শ্রেণিতে ১২০ জন করে দিবা শিফটেও ১২০ জন করে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে। ৬ষ্ঠ শ্রেণিতে ১২ জন করে নেয়া হবে। তবে আবেদকদের অবশ্যই সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী হতে হবে। এছাড়া মুক্তিযোদ্ধা কোটা ৫ শতাংশ, প্রতিবন্ধী কোটা ২ শতাংশ, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে কর্মরত কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সন্তান, সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক/শিক্ষিকা কর্মচারীদের সন্তানদের ক্ষেত্রে কেবল সংশ্লিষ্ট কর্মস্থলে অবস্থিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তির ন্যূনতম যোগ্যতা থাকা সাপেক্ষে ২ শতাংশ কোটা সংরক্ষিত থাকবে। কোটার ক্ষেত্রে সঠিক প্রমাণপত্র দাখিল করতে ব্যর্থ হলে ভর্তি বাতিল বলে গণ্য হবে। আসন শূন্য হলে অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে মেধা ও কোটা অনুসরণ করে ভর্তি করা হবে।