স্টাফ রিপোর্টার : চুয়াডাঙ্গা জেলা পরিষদ জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কনিষ্ঠ পুত্র শহীদ শেখ রােেসল-এর জন্মদিন ও শেখ রাসেল দিবস উপলক্ষে নানা কর্মসূচি পালন করেছে। সোমবার জেলা পরিষদে শেখ রাসেলের প্রতিকৃতিতে পুষ্পমাল্য অর্পণ, কেককাটা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সভায় অতিথি ও সদস্যদের মাঝে শুভেচ্ছা স্মারক প্রদান করা হয়।
জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) সাজিয়া আফরীনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভা সঞ্চালনা করেন জেলা পরিষদের ১নং ওয়ার্ডের সদস্য শহিদুল ইসলাম শাহান। আলোচনা সভায় জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান শেখ সামসুল আবেদীন প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন। সভায় সরকারি আদর্শ মহিলা কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ এসএম ই¯্রাফিল, চুয়াডাঙ্গা প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি আজাদ মালিতা, সরকারি কলেজের বাংলা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মুন্সী আবু সাইফ ও চুয়াডাঙ্গা প্রেসক্লাবের সভাপতি ও দৈনিক মাথাভাঙ্গার সম্পাদক সরদার আল আমিন বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন। এছাড়া, জেলা পরিষদের সদস্য শফিকুল আলম নান্নু শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন। জেলা পরিষদ জামে মসজিদের ইমাম বায়েজিদ হোসেন শেখ রাসেলের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া পরিচালনা করেন।
এসময় জেলা পরিষদ সদস মাফলুকাতুর রহমান সাজু, জহুরুল ইসলাম, মাহবুবুর রহমান মোল্লা, খলিলুর রহমান, রকিবুল হাসান, সিরাজুল ইসলাম, মুসাবুল ইসলাম লিটন, শফিকুল আলম নান্নু, মিজানুর রহমান, নুরুন্নাহার কাকলি, হাছিনা খাতুন, কাজল রেখা, তানিয়া বেগম ও মিতা খাতুন , সহকরী প্রকৌশলী মৌসুমী আক্তার, উপ-সহকারী প্রকৌশলী মো. রোকনুজ্জামান, প্রশাসনিক কর্মকর্তা রমজান আলী, প্রধান সহকারী ইসরাইল হোসেন, হিসাবরক্ষক আসলাম উদ্দিন, উচ্চমান সহকারী বেদানা খাতুন ও সিএ জালাল উদ্দিন উপস্থিত ছিলেন।
আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি শেখ সামসুল আবেদীন বলেন, শেখ রাসেলের নামে বিভিন্ন সংগঠন গড়ে উঠেছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী চাচ্ছেন এখনকার শিশুরা আগামী দিনের কারিগর সৃষ্টি করতে হবে। আমাদের প্রধানমন্ত্রী দিক নির্দেশনা দিচ্ছেন।ক্রীড়াঙ্গনের উন্নয়নে শেখ কামালের নাম আসবে। ১৫ আগষ্ট এসব ব্যক্তিকে হারিয়েছি। ১৯৭১ সালে বঙ্গবন্ধু জেলে ছিলেন। তার দুই ছেলে সশস্ত্র যুদ্ধ করেছে। এদেশের নেতৃত্বকে নেতৃত্ব শূণ্য করার জন্য এ জঘন্যতম হত্যা কান্ড করা হয়েছিল। আল্লাহর অশেষ রহমত বর্তমান প্রধানমন্ত্রী বিদেশে ছিলেন। তিনি বলেছিলেন রাসেলকে আমাদের সাথে দেন।