চুয়াডাঙ্গার রাহেলা খাতুন গার্লস একাডেমির বার্ষিক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

স্টাফ রিপোর্টার: চুয়াডাঙ্গার অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট নয়ন কুমার রাজবংশী বলেছেন,‘জীবনের মূল্যবান সম্পদ সময়। এ সময়কে যেনো আমরা অযথা নষ্ট না করি। সুস্থ প্রতিযোগিতা যতো বেশি হবে, ততোই ভালো। সবসময় চেষ্টা থাকবে ভালোর সাথে প্রতিযোগিতার। তাহলে জীবনে সুন্দরভাবে এগিয়ে যেতে পারবে।’ চুয়াডাঙ্গা শহরের রাহেলা খাতুন গার্লস একাডেমির বার্ষিক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার উদ্বোধন ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে এই আহ্বান জানান। তারুণ্যের উৎসবের অংশ হিসেবে গতকাল সোমবার বিদ্যালয় চত্বরে এই আয়োজন করা হয়। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. হাবিবুর রহমানের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন, চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা একাডেমিক সুপারভাইজার সোহেল আহম্মেদ ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চুয়াডাঙ্গা জেলা শাখার সদস্য সচিব সাফ্ফাতুল ইসলাম। আমন্ত্রিত অতিথি ছিলেন চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা শিক্ষক সমিতির সভাপতি ও আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. নূর হোসেন, প্রতিষ্ঠাতা পরিবারের সদস্য মিঞা মোহাম্মদ শোয়েব রতন, ঝিনুক মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রেবেকা সুলতানা, আদর্শ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বিলকিস জাহান ও এম এ বারী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আলমগীর হোসেন। সিনিয়র শিক্ষক দিলরুবা খুকুর পরিচালনা এবং সহকারী শিক্ষক ফরিদ হোসেন ও মাহমুদা খাতুনের সঞ্চালনায় এসময় অন্যান্যের মধ্যে বিদ্যালয়ের সাবেক প্রধান শিক্ষক রোকেয়া খাতুন, সাবেক সহকারী প্রধান শিক্ষক বকুল হোসেন, সাবেক সিনিয়র শিক্ষক আব্দুস সাত্তার, ওল্ড জে এম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোছা. শাহনাজ বেগম ,রেলবাজার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোছা. লতিফুন্নেছা ও মাস্টারপড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মালেকা পারভীন নাহার ,বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চুয়াডাঙ্গা জেলা শাখার মূখ্য সংগঠক সজিবুল ইসলাম ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন সদর উপজেলা শাখার মূখ্য সংগঠক সাকিব বিশ্বাস এবং স্থানীয় সমাজসেবক জিল্লুর রহমান মালিক উপস্থিত ছিলেন। অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট নয়ন কুমার রাজবংশী সকাল সাড়ে ৯টায় অনুষ্ঠানের উদ্বোধন ঘোষণা এবং বিভিন্ন প্রতিযোগিতা শেষে বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন। এদিন খেলাধুলায় বিজয়ী ছাড়াও , প্রতিটি শ্রেণি ও শাখায় প্রথম,দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান পাওয়া মেধাবী ছাত্রী এবং তাৎক্ষণিক প্রতিযোগিতায় অংশ নেয়া অতিথি ও অভিভাবকদেরকে পুরস্কৃত করা হয়। সবশেষে শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।

এছাড়া, আরও পড়ুনঃ

মন্তব্যসমূহ বন্ধ করা হয়, কিন্তু ট্র্যাকব্যাক এবং পিংব্যাক খোলা.

This website uses cookies to improve your experience. We'll assume you're ok with this, but you can opt-out if you wish. Accept Read More