স্টাফ রিপোর্টার: চুয়াডাঙ্গার ঐতিহ্যবাহী কানাপুকুর ভরাট রোধে জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার ও মেয়র বরাবর স্মারকলিপি পেশ করা হয়েছে। গতকাল ৩ প্রতিষ্ঠানের প্রধান বরাবর এটি পেশ করা হয়। স্মারকলিপিতে বলা হয়েছে চুয়াডাঙ্গা পৌরসভা এলাকাধীন, এই কানা পুকুরের পানি নানাভাবে ব্যবহার করে, মাছ চাষ হয়, তাছাড়া পশু-পাখিও পানি পান। মৌজায় অবস্থিত জমির দাগ নং-৮২৮৬ জলাশয় জমির শ্রেণি পুকুর (কানাপুকুর নামে ক্ষতি) দীর্ঘদিন।
পানি শোাষণকৃত কাজ সহজে সম্পন্ন হয়। এক কথা ওই পুকুর এলাকার পরিবেশ ভারসাম্য রক্ষা করে।
করে। ওই পুকুরের আধারকৃত পানি এলাকার ভূগর্ভস্থ পানির উচ্চতা সমতা রক্ষা করে যা গাছ-পালার। চলেছে। দুঃখের বিষয় ওই জমির কতিপয় মালিকগণ আপনার অনুমতি গ্রহণ না করে এমনকি পরিবেশ অধিদপ্তরকে অবগতি না করেই ওই পুকুর ভরাট করছে। প্রাকৃতিক পরিবেশ মারাত্মক হুমকি হয়ে পড়েছে।
উল্লেখ করা যায় যে, মাননীয় সরকার বাহাদুরের আদেশ আছে যে, পরিবেশ রক্ষার্থে সকল প্রকার পুকুরের জলাশয় ভরাট করার উপর নিষেধাজ্ঞার হুকুম আছে। এমতাবস্থায়ই ওই পুকুরের মালিকগণ
অর্থাৎ নজির হোসেন জোয়ার্দ্দারগং পক্ষে আ. হান্নান, সাং- কানাপুকুর পাড়া, চুয়াডাঙ্গা। আব্দুল মোমিন জোয়ার্দ্দার, সাং- রেলপাড়া, চুয়ডাঙ্গা। আহসান উল্লাহ গং ওই পুকুর ভরাট করছে। ও ইপুকুরের একটি অংশ বাংলাদেশ সরকারের তত্ত্ববধানে ওয়াকফ আছে। অতএব, মহাত্মনের নিকট আবেদন যে, এলাকার পরিবেশ রক্ষার্থে এবং মাননীয় সরকারের আদেশ যাতে বজায় যাহাতে ওই পুকুর ভরাট না করতে পারে এবং ইতিমধ্যে যেটুকু মাটি ভরাট করেছে ওই মাটি অপসারণের পয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করিতে মর্জি হয়।
স্বারক লিপি পেশ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন আশরাফ বিশ্বাস মিল্টু, নাসির উদ্দিন ঘটক, লোকমোর্চার কানিজ সুলতানা প্রমুখ।
পূর্ববর্তী পোস্ট
পরবর্তী পোস্ট
এছাড়া, আরও পড়ুনঃ