জড়িতদের প্রাথমিকভাবে সতকর্ : পরবর্তীতে কঠোর ব্যবস্থা
স্টাফ রিপোর্টার: কোচিং বাণিজ্য নিয়ে দৈনিক মাথাভাঙ্গায় সংবাদ প্রকাশের পর তড়িৎ পদক্ষেপ নিয়েছেন দামুড়হুদা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা দিলারা রহমান।
গতকাল রোববার দুপুরে প্রকাশিত সংবাদের ভিত্তিতে সংশ্লিষ্ট কোচিং সেন্টারের শিক্ষকদের তলব করেন তিনি। এসময় উপস্থিত দামুড়হুদার নতিপোতা গ্রামের দবির উদ্দিন তার দোষ স্বীকার করেন। কালিয়াবকরী গ্রামের আশার আলো কোচিং সেন্টারের পরিচালক ইদ্রিস আলী ও নতিপোতা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক সাদ আহমেদ কোচিং বা পড়ানোর বিষয়টি অস্বীকার করেন। পরে দুপুরে দামুড়হুদা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা দিলারা রহমান বিষয়টি ফেইসবুকে পোস্ট করেন। করোনা মহামারির মধ্যে কোচিং সেন্টার বন্ধে তড়িৎ পদক্ষেপ গ্রহন করায় দামুড়হুদা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে সাধুবাদ জানান উপজেলার অনেকেই। তবে, যারা দোষ স্বীকার করেননি, তারা মিথ্যা বলেছেন বলেও কেউ কেউ মন্তব্য করেন। গতকাল সকালেও কোচিং বা প্রাইভেট পড়িয়েছেন তারা তা অনেকের মন্তব্যের মধ্যেও উঠে আসে।
এ বিষয়ে দামুড়হুদা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা দিলারা রহমান জানান, প্রাথমিক পর্যায়ে তাদেরকে সতর্ক করা হয়েছে। তারা ভবিষ্যতে সরকারি আইন মেনে চলার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। কোচিং পরিচালকসহ সংশ্লিষ্ট সকল ব্যক্তিকে আইন মেনে চলার জন্য বলা হলো। প্রাথমিক সতর্কতার পরেও যদি সরকারি আদেশ লঙ্ঘন হয় তবে আইনের কঠোর প্রয়োগ করা হবে। অভিভাবকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে তিনি বলেন, আপনার সন্তানের বিষয়ে সচেতন হোন। সন্তানের সুরক্ষিত জীবন নিশ্চিত করুন।
উল্লেখ্য, গেল রোববার দৈনিক মাথাভাঙ্গায় ‘দামুড়হুদায় মহামারীর মধ্যেও থেমে নেই কোচিং বাণিজ্য’ শীর্ষক শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হয়।
আপনাদের চুয়াডাঙ্গা কাঠপট্টির ভিতরে তো কোচিং-বাণিজ্য চলতেছে আপনাদের সামনে আপনারা কিছু দেখেন না এগুলো রেকর্ড করেন না কেন ভাই