আলমডাঙ্গা ব্যুরো: আলমডাঙ্গায় দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন পরবর্তী মতবিনিময় করেছেন আলহাজ এম এ রাজ্জাক খান রাজ। তিনি দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে চুয়াডাঙ্গা-১ আসনে ফ্রিজ প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী ছিলেন। তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের অর্থ ও পরিকল্পনা বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য, মিনিস্টার মাইওয়ান গ্রুপের চেয়ারম্যান এফবিসিসিআইয়ের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট। শনিবার বিকেলে আলমডাঙ্গা শহরের ওয়াপদা মাঠে আলমডাঙ্গা উপজেলার নেতাকর্মীদের সাথে মতবিনিময় ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে আলহাজ এম এ রাজ্জাক খান রাজ সিআইপি নেতাকর্মীদের উদ্দেশে বলেন, নেত্রী ও দল আমাকে নির্বাচন করার জন্য বলেছিলো তাই সুখী সমৃদ্ধ আলমডাঙ্গা-চুয়াডাঙ্গা গড়ার লক্ষ্যে আমি নির্বাচন করেছি, আমি আলমডাঙ্গা ও চুয়াডাঙ্গার ভোট প্রেমিক জনগণের যে সাড়া পেয়েছি তা কখনো ভোলার নয়, আমি আপনাদের উন্নয়নের স্বার্থে সবাই একসাথে নিয়ে একতাবদ্ধ হয়ে স্মার্ট চুয়াডাঙ্গা গড়বো। নেতাকর্মীদের সকল বিপদ আপদে পাশে ছিলাম, আছি ও আগামীতে থাকবো। আমি কোন ভন্ড দরবেশের মতো রাজনীতিতে আবির্ভাব হইনি। ভন্ডদের বেইমানিতে কিছু আসে যায় না, উন্নয়নের স্বার্থে জনগণ সকল ভন্ডদের প্রত্যাখান করেছে। আমি নৌকার বিপক্ষে নয় দলের নির্দেশে যেমন ভোট করেছিলাম, তাই আপনারা নৌকার বাইরের কেউ নয়, আপনারা কোন ভয় পাবেন না, আমি ওয়াদা করছি মৃত্যুর আগ পর্যন্ত আপনাদের নিয়ে উন্নত সুখী সমৃদ্ধ জেলা গড়বো ।
আলমডাঙ্গা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক কুমারী ইউনিয়নের পরিষদের চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদের সভাপতিত্বে সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন চুয়াডাঙ্গা জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি যুবলীগের সদস্য শরীফ হোসেন দুদু, নুরুল আলম সরকার, বাড়াদি ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান মনিরুজ্জামান মনি, কালিদাসপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি আবু তালেব, খাসকররা ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আনিসুর রহমান, চুয়াডাঙ্গা জেলা পরিষদের সাবেক সদস্য মজনুর রহমান জান্টু, কুমারী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক রুহুল আমিন। বেলগাছি আওয়ামী যুবলীগের সভাপতি রেজাউল হকের উপস্থাপনায় আরো উপস্থিত ছিলেন জাহাঙ্গীর ডাক্তার, মুস্তাকিন মেম্বার, আব্দুল মজিদ, জাহাঙ্গীর খান, ডাউকি ইউনিয়নের রনি, বেলগাছীর সাহাবুল, রবিউল, আক্তারুল, রবিউল, রুহুল, চিৎলা ইউনিয়নের রানা মেম্বার, চিৎলা ইউনিয়ন যুবলীগ নেতা শাহীন, চুয়াডাঙ্গা জেলা যুবলীগ নেতা জীবন আহমেদ শামীম, ফয়সাল বিশ্বাস অন্তর, মোহাম্মদ টিটুসহ স্থানীয় উপজেলা, পৌর, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, কৃষক লীগ ও ছাত্রলীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দসহ অনুষ্ঠানে হাজারও নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।
মন্তব্যসমূহ বন্ধ করা হয়, কিন্তু ট্র্যাকব্যাক এবং পিংব্যাক খোলা.