সাংবাদিকদের সম্মানে আয়োজিত অনুষ্ঠানে এমএ রাজ্জাক খান রাজ
স্টাফ রিপোর্টার: মিনিস্টার মাইওয়ান গ্রুপ দেশের গ-ি পেরিয়ে বিশ^াবাজারেও শক্ত অবস্থান করে নিয়েছে। এর মধ্য দিয়ে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনে অবদান রাখছি আমরা। দেশের কল্যাণের পাশাপাশি সারাদেশেই পিছিয়ে পড়া হতদরিদ্র্য মানুষের পাশে সহযোগিতার হাত বাড়িয়েছি। চুয়াডাঙ্গা নিজের জেলা। নিজের জেলায় সবসময়ই নিজের মতো করে উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছি। যে কোনো সঙ্কটে মিনিস্টার মাইওয়ান সকলের পাশে রয়েছে।
মিনিস্টার মাইওয়ান গ্রুপের চেয়ারম্যান এফবিসিসিআই’র ভাইস চেয়ারম্যান বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক উপ কমিটির সদস্য এমএ রাজ্জাক খান রাজ উপরোক্ত অভিমত ব্যক্ত করে বলেন, করোনা সঙ্কটের সময় নিজের বাড়ি চিকিৎসা সেবার কাজে ব্যবহারের জন্য দিয়েছি। চিকিৎসক নিযুক্ত করেছি। শুধু চিকিৎসকের ব্যবস্থাপত্রই নয়, সম্ভাব্য ওষুধ পথ্যও সরবরাহ করেছি। এ কর্মসূচি এখনও অব্যাহত রয়েছে। দেশের কয়েক হাজার বেকার শিক্ষিত যুবকের কর্মসংস্থান গড়েছি। আরও কিছু প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলার যেমন ইচ্ছে রয়েছে, তেমনই নিজ জেলার সর্বস্তরের সকলের সহযোগিতা নিয়ে অনেক কিছু করার স্বপ্ন রয়েছে।
ঈদের দুদিন আগে চুয়াডাঙ্গা পলাশপাড়াস্থ নিজ বাসভবন খান লজে সাংবাদিকদের সম্মানে ইফতার মাহফিল ও ঈদ উপহার প্রদান অনুষ্ঠানে বক্তব্য দিতে গিয়ে এমএ রাজ্জাক খান রাজ বলেন, সাংবাদিক বন্ধুরাই সমাজের দর্পণ। সাংবাদিকদের পাশে পেলে জেলার উন্নয়নে অবদান রাখতে সহজ হবে। সবসময় সাংবাদিকদের অকৃত্তিম বন্ধু হিসেবে পাশে চাই। এ সময় বক্তব্য রাখেন চুয়াডাঙ্গা প্রেসক্লাব সভাপতি সরদার আল আমিন, সাধারণ সম্পাদক রাজীব হাসান কচি, বাংলাদেশ সাংবাদিক সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক শাহ আলম সনি প্রমুখ। অনুষ্ঠানের আনুষ্ঠানিকতা শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এমএ রাজ্জাক খান রাজ বলেন, ছোটবেলা থেকে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাথে রয়েছি। ছাত্রজীবনে ছাত্রলীগ করেছি। বঙ্গবন্ধুর আদর্শ মনে প্রাণে লালন করি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমার নেত্রী। চুয়াডাঙ্গা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দার ছেলুন এমপি আমার নেতা। তিনি যতোদিন আছেন ততদিন সংসদ নির্বাচনে মনোনয়ন নেয়ার ইচ্ছে নেই। তিনি বললে অবশ্যই আমি প্রস্তুত।