জীবননগর ব্যুরো: জীবননগর ফিলিং স্টেশনের সন্নিকটে অবস্থিত অবসরপ্রাপ্ত সরকারি চাকরিজীবী নুরুল হুদার ৩ শতক জমির ওপর জবর দখল করে নির্মিত পাঁচিল অপসারণের জন্য তিনি দাবি করছেন। কিন্তু অবৈধ দখলদার আব্দুল মাবুদ তার নির্মিত প্রাচিল অপসারণ করছেন না মর্মে পুলিশ ও প্রশানের উচ্চ পর্যায়ে অভিযোগ করেও কোন ফল পাচ্ছেন না বলে তিনি অভিযোগ করেছেন। তবে নুরুল হুদার এ অভিযোগ আব্দুল মাবুদ অ¯^ীকার করেছেন।
জীবননগর শহরের কাজিপাড়ার বাসিন্দা মৃত ফরিদ হোসেনের ছেলে অবসরপ্রাপ্ত সরকারি চাকরিজীবি নুরুল হুদা ওরফে হুদা তার অভিযোগে বলেছেন, রাখালভোগা গ্রামের মৃত আব্দুল গণির ছেলে আব্দুল মাবুদের জীবননগর-কালীগঞ্জ সড়কের জীবননগর ফিলিং স্টেশনের পশ্চিম পাশে জমি রয়েছে। ওই জমির মধ্যে নুরুল হুদারও জমি রয়েছে। নুরুল হুদার অভিযোগ আব্দুল মাবুদ তার জমির মধ্য হতে ৩ শতক জমি জবর দখল করে তাতে পাঁচিল নির্মাণ করেছেন। উক্ত পাঁচিল অপসারণের জন্য তিনি পুলিশের খুলনা বিভাগের ডিআইজির শরনাপন্ন হন। ডিআইজি বিষয়টি দেখার জন্য চুয়াডাঙ্গা পুলিশ সুপারকে অভিযোগটি পাঠিয়ে দেন। পরবর্তীতে সার্কেল এএসপি বিষয়টি তদন্ত করেন। এছাড়াও এ নিয়ে পৌরসভায় সালিসসহ একাধিকবার মাপজোপ করা হয়। তাতে নুরুল হুদার ৩ শতক জমি আব্দুল মাবুদের পাঁচিলের ভেতর পাওনা হলেও তিনি সকলের কথা অমান্য করে উক্ত জমি অদ্যাবধি ছাড়েননি। ফলে তিনি উক্ত জমি হতে অবৈধ পাঁচিল অপসারণসহ তিনি তার দখলকৃত জমি ফেরতের দাবি করেছেন। এদিকে অভিযুক্ত আব্দুল মাবুদ নুরুল হুদার ওই অভিযোগ অ¯^ীকার করেছেন। তিনি বলেছেন, আমার ভেতরে অভিযোগকারীর কোনো জমি নেই। তার দাবি মিথ্যা ও ভিত্তিহীন।