উন্নয়নের ধারা অব্যহত রাখতে নৌকা মার্কায় ভোট দিবেন
আলমডাঙ্গা ব্যুরো: দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে চুয়াডাঙ্গা-১ আসনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দার ছেলুন এমপির নির্বাচনি জনসভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আলমডাঙ্গা উপজেলা ও পৌর আওয়ামী লীগ, মহিলা লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগসহ অঙ্গ সংগঠনের কর্মী-সমর্থকদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে জনসভার মাঠ প্রধান অতিথি আসার আগেই কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে যায়। উপজেলা ও পৌরসভার বিভিন্ন ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড থেকে আসা খ- খ- মিছিল নিয়ে জনসভার মাঠে জমায়েত হয় নেতাকর্মীরা। চুয়াডাঙ্গা-১ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতিকের প্রার্থী জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দার ছেলুন এমপি আলমডাঙ্গার এটিম মাঠের জনাকীর্ণ জনসভায় পৌঁছুলে নেতাকর্মীরা জয়বাংলা ও নৌকার সেøাগানে সেøাগানে জনসভাস্থল প্রকম্পিত করে তোলেন। গতকাল বিকেলে আলমডাঙ্গা সরকারি পাইলট মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের এটিম মাঠে আয়োজিত বিশাল নির্বাচনি জনসভায় মাঠভর্তি জনগণের উদ্দেশ্য প্রধান অতিথি নৌকার প্রার্থী ছেলুন জোয়ার্দ্দার এমপি বলেন, আজ আমি ভেবেছিলাম একটা ছোটখাটো জনসভা। কিন্তু রাস্তায় জনগণের জোয়ার দেখে আমি মুন্সিগঞ্জ থেকে মাদারহুদা ও ব-বিলের গেইট হয়ে আলমডাঙ্গার জনসভাস্থলে এসেছি। পুরো রাস্তায় মানুষ আর মানুষ। এখনও রাস্তায় মানুষ রয়েছে। যেদিকে তাকালাম সেদিকেই মানুষ। তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থীদের উদ্দেশ্য বলেন, কয়েকদিন আগেও শুনতাম, একেকজনের বাম পকেটে ডান পকেটে নৌকার নমিনেশন। বিভিন্ন জনসভায় তারা বলে বেড়াত নৌকা যেই পাবে তার পক্ষে ভোট করবে। তিনি বলেন, নৌকার পক্ষে মানুষের মাঝে যে স্বতঃস্ফূর্ততা তৈরি হয়েছে তা দেখেও কি বোঝে না। ভোট কাকে বলে ভোটের পরে টের পাবা। তিনি বলেন, মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত উপস্থিতি প্রমাণ করে বঙ্গবন্ধুর সৈনিকরা এখনো জীবিত আছে। কোন অশুভ শক্তি কিছুই করতে পারবে না। বঙ্গবন্ধুর সৈনিক হিসেবে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ ও মহিলা লীগের নেতাকর্মীরা এখানে একত্রিত হয়েছে। আপনারা আলমডাঙ্গাবাসী প্রমাণ করেছেন বঙ্গবন্ধুর সৈনিকরা মরে নাই। যেকোন অশুভ শক্তির মোকাবেলা করতে বঙ্গবন্ধুর সৈনিকরা প্রস্তত আছে। তিনি বলেন, আপনারা সকাল সকাল ভোট কেন্দ্রে গিয়ে নৌকায় ভোট দেবেন। ভোটকেন্দ্রে উপস্থিতি বাড়াতে হবে। একটাই কথা বাংলাদেশে শেখ হাসিনার কোন বিকল্প নেই। উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে নৌকা মার্কায় ভোট দিবেন। নির্বাচনি জনসভায় উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু মুসার সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক যুগ্মসাধারণ সম্পাদক ও চুয়াডাঙ্গা পৌরসভার সাবেক মেয়র রিয়াজুল ইসলাম জোয়ার্দ্দার টোটন, জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহসভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা অ্যাড. আব্দুর রশিদ মোল্লা, প্রশান্ত অধিকারী, জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মুন্সি আলমগীর হান্নান, মাসুদ উজ্জামান লিটু বিশ্বাস, জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক কোষাধ্যক্ষ আলী রেজা সজল, সাবেক বন ও পরিবেশ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম খান, েেজলা কৃষক লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি তৌহিদুর রহমান চন্দন, জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক নির্বাহী সদস্য চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম, শাহ আলম, কেন্দ্রী যুবলীগের সদস্য জুয়ায়ের আহমেদ সাব্বির, জেলা যুবলীগের আহবায়ক নঈম হাসান জোয়ার্দ্দার, জেলা যুবলীগের যুগ্মআহবায়ক সামসুদ্দোহা মল্লিক হাসু, কেন্দ্রীয় কৃষক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যাপক নাজমুল হক পানু, জেলা জাসদের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা এম সবেদ আলী, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি মোহাইমেন হাসান জোয়ার্দ্দার অনিক, উপজেলা কৃষক লীগের সভাপতি এম আজিজুল, আলমডাঙ্গা পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি দেলোয়ার হোসেন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহসভাপতি লিয়াকত আলী লিপু মাল্লা, আনিসুজ্জামান মল্লিক, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী খালেদুর রহমান অরুন, আলম হোসেন। উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ইয়াকুব আলী মাস্টারের উপস্থাপনায় উপস্থিত ছিলেন পৌর আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম, পৌর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আমিনুল ইসলাম অপু মোল্লা, যুগ্মসম্পাদক সাইফুর রহমান পিন্টু, দপ্তর সম্পাদক মাসুদ সালেহীন উৎপল, বীর মুক্তিযোদ্ধা জামসেদুর রহমান জোয়ার্দ্দার, বীর মুক্তিযোদ্ধা আনসার আলী, বীর মুক্তিযোদ্ধা মোয়াজ্জেম হোসেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা মকবুল হোসেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা জিনারুল, বীর মুক্তিযোদ্ধা সরোয়ার হোসেন, বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুর রাজ্জাক, বীর মুক্তিযোদ্ধা মতিউর রহমান, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু তালেব, ইউপি চেয়ারম্যান তরিকুল ইসলাম, আলহাজ শেখ আশাদুল হক মিকা, মোখলেছুর রহমান শিলন, মাহমুদুল হাসান চঞ্চল, আবু সাঈদ পিন্টু, আশিকুজ্জামান ওল্টু, সোহানুর রহমান সোহান, হাসানুজ্জামান সরোয়ার, তাফসির আহমেদ মল্লিক লাল, এজাজ ইমতিয়াজ জোয়ার্দ্দার বিপুল, মোজাহিদুর রহমান জোয়ার্দ্দার লোটাস, এমদাদুল হক মুন্সি, চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান গরীব রুহানী মাসুম, জেলা শ্রমিক লীগের সভাপতি আফজালুল হক, সাধারণ সম্পাদক রিপন ম-ল, উপজেলা সভাপতি আব্দুল কুদ্দুস, সাধারণ সম্পাদক আমিরুল ইসলাম, কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক ছাত্রলীগ সোহেল রানা শাহিন, মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ড কাউন্সিলের আলমডাঙ্গা উপজেলা সভাপতি নেছার আহমেদ প্রিন্স, উপজেলা যুবলীগের আহবায়ক আনোয়ার হোসেন সোনাহার, পৌর যুবলীগের আহবায়ক আশাদুল হক ডিটু, যুগ্মআহবায়ক জাহিদুল, উপজেলা যুবলীগের সদস্য মনিরুজ্জামান হিটু, যুবলীগ নেতা পাপন রহমান, সৈকত খান, রাকিব আহমেদ রকি, আসিফ ইকবাল অটাল, মিরাজুল ইসলাম রঞ্জু, শুভ, কালু, উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক কাউন্সিলর আলাল আহমেদ, কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি আশরাফুল হক, পৌর ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম সম্পাদক নাহিদ হাসান তমাল, কলেজ ছাত্রলীগের সাবেক যুগ্ম সম্পাদক হাসানুজ্জামান হাসান, প্রচার সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল হোসাইন বাদশা, সদস্য ইছানুর কবীর, ছাত্রলীগ নেতা আব্দুল্লাহ আল সাকিব, জেলা, উপজেলা, পৌর আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ, মহিলা আওয়ামী লীগ ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মিসহ হাজার হাজার কর্মী সমর্থকবৃন্দ।
পরবর্তী পোস্ট
এছাড়া, আরও পড়ুনঃ
মন্তব্যসমূহ বন্ধ করা হয়, কিন্তু ট্র্যাকব্যাক এবং পিংব্যাক খোলা.