আন্দুলবাড়িয়া প্রতিনিধি: জীবননগরের আন্দুলবাড়িয়ার পোকামারীপাড়ায় মাছ চাষকে কেন্দ্র করে উভয়পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে দুজন রক্তাক্তভাবে আহত হয়েছেন। গতকাল শুক্রবার বেলা পৌনে ১টার দিকে পোকামারীপাড়ার মোতালেব হোসেনের বাড়ির সামনে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। আহতদের উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। এ ব্যাপারে শেখ মাফিজুর রহমান বাদী হয়ে ৫ জনের বিরুদ্ধে জীবননগর থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন।
অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, আন্দুলবাড়িয়া মণ্ডলপাড়ার মৃত ঝড়– শেখের ছেলে আবু শামা (৪৫) চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার খাসপাড়ার গ্রামের মৃত আব্দুল হামিদের ছেলে হারুনের (৪২) সাথে যৌথ উদ্যোগে পোকামারীপাড়ায় একটি পুকুর লিজ নিয়ে মাছ চাষ করেন। সম্প্রতি মাছ বেচা বিক্রির টাকা পয়সা নিয়ে উভয়পক্ষের মধ্যে মনোমালিন্য দেখা দেয়ায় আদালতে মামলা মোকর্দ্দমা সৃষ্টি হয়। এ নিয়ে উত্তেজনা দেখা দেয়। গতকাল শুক্রবার পূর্ব বিরোধের জের ধরে হারুন আলী সংঘবদ্ধভাবে কাঠের বাটাম, রড ও দেশীয় অস্ত্র নিয়ে হামলা চালিয়ে আবু শামাকে রক্তাক্তভাবে আহত করেন। এ হামলার ঘটনাকে কেন্দ্র করে পাল্টা হামলায় খাসপাড়া গ্রামের আব্দুল গফুর মণ্ডলের ছেলে রাশেদ (৩০) রক্তাক্তভাবে আহত হয়েছেন। উভয়পক্ষের আহতদের উদ্ধার করে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এ ব্যাপারে আহত আবু শামার ভাই শেখ মাফিজুর রহমান বাদী হয়ে জীবননগর থানায় ৫ জনের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। অভিযুক্তরা হলেন, চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার খাসপাড়া গ্রামের মৃত আব্দুল হামিদ আলীর ছেলে হারুন (৪২), আব্দুল গফুর মণ্ডলের ছেলে রাশেদ (৩০), আন্দুলবাড়িয়া ইউনিয়নের পোকামারীপাড়ার মৃত শামসুল হক মিঝির ছেলে শাহাজান আলী (৬০), আসাদুল্লাহ ছেলে হাসান (৩০) ও মৃত খলিল মিজির ছেলে মনির হোসেন (৫৫)। অভিযোগ পেয়ে শাহাপুর ক্যাম্প ইনচার্জ এসআই জমির হোসেন সঙ্গীয় ফোর্সসহ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে প্রাথমিক তদন্ত করেছেন।
আজকের আন্দুলবাড়িয়ার নিউজ দেখলাম এতে করে মনে হলো যে, মাথাভাঙা পত্রিকার সম্পাদক এবং রিপোর্টার সচেতন কারন হিসেবে বলা যায় যে আমি পশ্চিমা অঞ্চল পত্রিকা ও দেখলাম সেখানে বয়স ঠিকানা ভুল লেখেছে। এতে করে বুঝতে পারছি শিক্ষার দিক থেকে আপনারা এগিয়ে আছেন।
আমি আন্তরিক ভাবে দুঃখিত ওটা হবে সময়ের সমীকরণ