স্টাফ রিপোর্টারঃ চুয়াডাঙ্গায় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর অভিযান চালিয়ে তিনটি প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা করেছে। গতকাল রোববার দুপুরে জেলা শহরের নিউমার্কেট, বড়বাজার ও শহরতলি দৌলতদিয়াড় এলাকায় এ অভিযান চালানো হয়। অভিযানে বিভিন্ন অপরাধে তিনটি প্রতিষ্ঠানকে মোট ২৩ হাজার টাকা জরিমানা করেন ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর চুয়াডাঙ্গা জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক সজল আহমেদ।
অভিযানে নিউমার্কেট এলাকায় পণ্যের মোড়কীকরণ বিধি বহির্ভূত পণ্য ও নির্ধারিত দামের চেয়ে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রয়ের অপরাধে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন ২০০৯ এর ৩৭ ও ৪০ ধারায় মেসার্স রতন ডিপার্টমেন্টাল স্টোরকে ১৮ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। পরে অভিযান চালান মেসার্স সিটি মার্বেলে। সেখানে মূল্য বেশি নেওয়ায় অভিযোগের প্রেক্ষিতে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইনের ৪০ ধারায় ৪ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। এরপর মেসার্স উজ্জ্বল অধিকারীতে অভিযান চালিয়ে ক্রয় রশিদের সাথে মূল্য তালিকার সামঞ্জস্যতা না থাকায় ৪৫ ধারায় ১ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
এ সময় জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর চুয়াডাঙ্গা জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক সজল আহমেদ বলেন, করোনা ভাইরাসের প্রাদূর্ভাবের কারণে দেশের মানুষ এমনিতেই কষ্টে আছে। অনেকেরই আয়-রোজগার কমে গেছে। এর মধ্যেও কিছু অসাধু ব্যবসায়ী বিভিন্নভাবে মানুষের সাথে প্রতারণা করছেন। চুয়াডাঙ্গায় কোনভাবেই এ সকল অসাধু ব্যবসায়ীদের ছাড় দেয়া হবে না। জনস্বার্থে এ কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।
অভিযানে নিউমার্কেট এলাকায় পণ্যের মোড়কীকরণ বিধি বহির্ভূত পণ্য ও নির্ধারিত দামের চেয়ে অতিরিক্ত দামে পণ্য বিক্রয়ের অপরাধে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন ২০০৯ এর ৩৭ ও ৪০ ধারায় মেসার্স রতন ডিপার্টমেন্টাল স্টোরকে ১৮ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। পরে অভিযান চালান মেসার্স সিটি মার্বেলে। সেখানে মূল্য বেশি নেওয়ায় অভিযোগের প্রেক্ষিতে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইনের ৪০ ধারায় ৪ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। এরপর মেসার্স উজ্জ্বল অধিকারীতে অভিযান চালিয়ে ক্রয় রশিদের সাথে মূল্য তালিকার সামঞ্জস্যতা না থাকায় ৪৫ ধারায় ১ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
এ সময় জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর চুয়াডাঙ্গা জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক সজল আহমেদ বলেন, করোনা ভাইরাসের প্রাদূর্ভাবের কারণে দেশের মানুষ এমনিতেই কষ্টে আছে। অনেকেরই আয়-রোজগার কমে গেছে। এর মধ্যেও কিছু অসাধু ব্যবসায়ী বিভিন্নভাবে মানুষের সাথে প্রতারণা করছেন। চুয়াডাঙ্গায় কোনভাবেই এ সকল অসাধু ব্যবসায়ীদের ছাড় দেয়া হবে না। জনস্বার্থে এ কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।