দর্শনা বালিকা বিদ্যালয়ে পিঠা উৎসবে পৌর প্রশাসক তাসফিকুর

শীত আসলেই বাংলার ঘরে ঘরে পিঠা তৈরির ধুম পড়ে যায়

দর্শনা অফিস: দর্শনা মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ে পিঠা উৎসব ও সাংস্কৃতিনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল ৯টার দিকে এ উৎসবের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনকালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে দামুড়হুদা উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও দর্শনা পৌর প্রশাসক কেএইচ তাসফিকুর রহমান বলেন, শীতের সকালে হরেক রকমের পিঠার মৌ মৌ গন্ধে ও মিষ্টি স্বাদে মন ভরে গেলো। কিছুক্ষণের জন্য ফিরে গেলাম শৈশবে। মায়ের মমতাময়ী হাতের ছোয়ার তৈরি গরম গরম পিঠার স্বাদ যেন আজও অনুভব করি। এ ধরণের উদ্যোগ অতীতকে মনে করিয়ে দেয়। তাই এ আয়োজন প্রসংশনীয়। বাংলার পিঠাপুলি একদিকে যেমন বাংলার ঐতিহ্যের ধারক, অন্যদিকে সাংস্কৃতিরও একটি অংশ। তাই এ ধরণের পিঠা উৎসবের আয়োজন করতে হবে প্রতি শীত মরসুমেই। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক একেএম হুমায়ূন কবীরের সভাপতিত্বে সভায় উপস্থিত ছিলেন বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক হাসমত আলী, আব্দুস সালাম, রফিকুল ইসলাম, মেহবুবুর রহমান, আরিফুল ইসলাম, মাহমুদা খাতুন, সনিচতা রানী, সাথী রাণী, সুমিতা, শামসুন নাহার হীরা, শারমিন, নাছরীন আক্তারী, শামসুন নাহার তুলি, সাইদুর রহমান, খোরশেদ আলম, কামাল হোসেন, হাফিজুর রহমান, সাবিনা খাতুন, ইয়াছিন, জামাত আলী, রফিকুল ইসলাম, ফরিদা খাতুন, সাজ্জাদ হোসেন, ফয়সাল আহম্মদ, নজরুল ইসলাম প্রমুখ। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের পুরস্কার বিতরণ করেন অতিথিরা। এ উৎসব সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত চলমান ছিলো। ১৪টি স্টলে হরেক রকমের দেশীয় পিঠার পসরা সাজিয়ে বসছিলেন শিক্ষার্থীরা।

এছাড়া, আরও পড়ুনঃ

মন্তব্যসমূহ বন্ধ করা হয়, কিন্তু ট্র্যাকব্যাক এবং পিংব্যাক খোলা.

This website uses cookies to improve your experience. We'll assume you're ok with this, but you can opt-out if you wish. Accept Read More